Advertisement

Mandarmoni Hotel Honye Trap: মন্দারমণির একাধিক হোটেলে মধুচক্রের পর্দাফাঁস, উদ্ধার ৬ তরুণী

সম্প্রতি পুলিশ মন্দারমণিজুড়ে অভিযান চালায়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেশ কয়েকটি হোটেলে হানা দেওয়া হয় পুলিশের তরফে। দেখা যায়, তিন তিনটি হোটেলে মধুচক্র চলছে।

mandarmoni Hotel Honey Trap mandarmoni Hotel Honey Trap
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • দিঘা ,
  • 29 Oct 2024,
  • अपडेटेड 2:48 PM IST
  • মন্দারমণির একাধিক হোটেলে মধুচক্রের পর্দাফাঁস
  • ৬ যুবতীকে পুলিশ উদ্ধার করেছে

মন্দারমণির হোটেলে মধুচক্র। হাতেনাতে পাকড়াও ১৩ জন। ঘটনাস্থল থেকে ৬ যুবতীকেও উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আর কোনও হোটেলে মধুচক্র সক্রিয় কি না তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। 

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলির মধ্যে অন্যতম দিঘা ও মন্দারমণি। এই দুই জায়গাতেই সারাবছর পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। তবে এবার সেই পর্যটনক্ষেত্রের নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠে গেল।  

সম্প্রতি পুলিশ মন্দারমণিজুড়ে অভিযান চালায়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেশ কয়েকটি হোটেলে হানা দেওয়া হয় পুলিশের তরফে। দেখা যায়, তিন তিনটি হোটেলে মধুচক্র চলছে। পুলিশ সূত্রে খবর, তিন হোটেল থেকে ৬ তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনায় হোটেলের ম্যানেজার-সহ মোট ১৩ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন বীরভূম জেলার এক ব্যাঙ্কের ম্যানেজারও। 

পুলিশ সূত্রে আরও খবর, উদ্ধার হওয়া ৬ যুবতীর বাড়ি মুর্শিদাবাদ, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং নদিয়া জেলায়। পুলিশ তাঁদের গোপন জবানবন্দিও নিয়েছে। পরে ওই ৬ জন যুবতী-সহ গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের কাঁথি মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। ১৩ জনের জামিন নাকচ করে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। ওই ৬ যুবতীকে হোমে পাঠানোর নির্দেশ দেয় কাঁথি মহকুমা আদালত। 

পুলিশ সূত্রে খবর, পর্যটকদের থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ওই যুবতীদের ব্যবহার করে মধুচক্র চালানো হত। আরও কেউ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মধুচক্র রোধে কী কী করণীয় তা নিয়ে হোটেল মালিক, কর্তৃপক্ষ ও ম্যানেজারদের সঙ্গে বৈঠকও করবে পুলিশ প্রশাসন। 

Read more!
Advertisement
Advertisement