Advertisement

Kolaghat : স্কুলের ভিতর বহিরাগত ব্যক্তির দেওয়া চকোলেট খেয়ে অসুস্থ ১২ পড়ুয়া, চাঞ্চল্য

চকোলেট খেয়ে অসুস্থ ১২ পড়ুয়া। ঘটনা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের নারায়ণ পাকুড়িয়া মহেন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। তাদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।

Kolaghat Kolaghat
Aajtak Bangla
  • কোলাঘাট ,
  • 25 Feb 2025,
  • अपडेटेड 8:00 PM IST
  • চকোলেট খেয়ে অসুস্থ ১২ পড়ুয়া
  • ঘটনা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের নারায়ণ পাকুড়িয়া মহেন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ের

চকোলেট খেয়ে অসুস্থ ১২ পড়ুয়া। ঘটনা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের নারায়ণ পাকুড়িয়া মহেন্দ্র প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। তাদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। উদ্বিগ্ন পড়ুয়াদের পরিবারের সদস্যরা। পুলিশের তরফে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। 

প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবারও স্কুল চালু হয়েছিল। এগারোটা সাড়ে এগারোটা নাগাদ বিভিন্ন ক্লাসের প্রায় ১২ জন পড়ুয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা বমি করতে শুরু করে। তা দেখে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকিরা অসুস্থ ছাত্রছাত্রীদের পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। 

অসুস্থ পড়ুয়ারা জানায়, তারা স্কুলে খেলা করছিল। সেই সময় অচেনা একজন এসে তাদের হাতে চকোলেট দেয়। তারা সেই চকোলেট খেয়ে নেয়। তারপর থেকেই বমি হতে শুরু করে। পড়ুয়াদের কাছ খেকেই উদ্ধার হয়েছে চকোলেটের প্যাকেট। দেখা যায়, প্রতিটি চকোলেট মেয়াদ উত্তীর্ণ। প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, সেই কারণেই পড়ুয়ারা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। 

এদিকে হাসপাতাল থেকে খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পাঁশকুড়া থানার পুলিশ আসে। ঘটনার তদন্ত শুরু করে। তাদের তরফে এখনও কিছু জানানো হয়নি। তবে ঘটনার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসেছে। নোটিশও জারি করা হয়েছে। পড়ুয়ারা যাতে যার তার দেওয়া চকোলেট না খায় সেই বিষয় সচেতন করা হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরও অতিরিক্ত নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

এই ঘটনা নিয়ে এক অভিভাবক জানান, তাঁর সন্তান ওই চকোলেট খেয়েছিল। সেও অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে খবর পেয়ে তিনি এসেছেন। স্কুল চলাকালীন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নজরদারির মধ্যে থেকেও পড়ুয়াদের সঙ্গে কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। 

আর এক অভিভাবক জানান, স্কুলের মাঠ চারদিক থেকে খোলা। দেওয়াল দিয়ে ঘেরা নেই। এর ফলে যখন তখন স্কুল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা লেগে থাকে। স্কুল যেন অবিলম্বে ঘেরা হয় সেই দাবি জানান তিনি।  

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement