Advertisement

Sandeshkhali: সন্দেশখালি: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ? রাস্তায় শুয়ে পড়লেন মহিলা

অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। শুক্রবার সকালে সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দখল হয়ে যাওয়া জমি ফেরতের দাবিতে লাঠি, বাঁশ, ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নামেন গ্রামের মহিলারা।

Sandeshkhali
Aajtak Bangla
  • সন্দেশখালি,
  • 23 Feb 2024,
  • अपडेटेड 6:15 PM IST
  • অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে
  • শুক্রবার সকালে সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে

অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। শুক্রবার সকালে সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দখল হয়ে যাওয়া জমি ফেরতের দাবিতে লাঠি, বাঁশ, ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নামেন গ্রামের মহিলারা। শেখ শাহজাহানের ভাই সিরাজ ও তাঁর ঘনিষ্ঠিদের বেশ কয়েকটি মাছের ভেড়ি ও বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে যান এডিজি সাউথ বেঙ্গল সুপ্রতীম সরকার।

তৃণমূল নেতার বাড়ি ভাঙচুরের পরেই সন্দেশখালির বেড়মজুরে যান রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। তিনি কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে যান, যাঁরা ভাঙচুর চালিয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাল্টা ক্ষোভ উগরে দেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের দাবি, ভাঙচুরের মিথ্যা অভিযোগে পুলিশ বেশ কয়েক জনকে আটক করেছে। বাড়ি থেকে পুলিশ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে পুরুষদের। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এক উচ্চমাধ্যমিক পড়ুয়াও।

আর সেই কারণে গ্রামবাসীরা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা আটকানো হয়। এর পর এক মহিলা পুলিশের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়েন। তাঁকে পুলিশ সরিয়ে দেওয়ার পরেই বিজেপি মহিলা মোর্চার প্রতিনিধিরা রাস্তায় বসে পড়েন। পুলিশ সেই প্রতিরোধ সরিয়ে দিতে গেলে তৈরি হয় উত্তেজনা। শুরু হয় গ্রামে ব্যাপক ধরপাকড়। গন্ডগোলের জেরে বেড়মজুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৪৪ ধারা জারি করল পুলিশ।

আর তাতেই ফুঁসে ওঠেন গ্রামের মহিলারা। এক মহিলাকে বলেন, 'আমাদের ঘরের ছেলেকে টেনে নিয়ে চলে যাচ্ছে। বাধা দিলে আমাদের গায়ে হাত তুলছে।' আরেক মহিলা বলেন, 'গ্রামের সব পুরুষদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে বাড়ি থেকে। আমার নাতি পরীক্ষা দিয়ে ফিরছিল, ওকেও তুলে নিয়ে গিয়েছে।'

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement