Advertisement

Suvendu Adhikari: 'মনে মনে সহমত হতেই হবে সুকান্তকে', 'সবকা সাথ' বিতর্কে অনড় শুভেন্দু

বিজেপির বৈঠকে শুভেন্দুর ভাষণের দু'টি অংশ নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। তিনি বলেছেন,'সব কা সাথ, সব কা বিকাশ নীতির দরকার নেই। যাঁরা বিজেপির সঙ্গে থাকবে তাঁদের পাশেই থাকা উচিত'। সেই সঙ্গে আরও দাবি করেন, রাজ্যে সংখ্যালঘু মোর্চার দরকার নেই।

শুভেন্দু অধিকারী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 19 Jul 2024,
  • अपडेटेड 12:48 PM IST
  • বিজেপির বৈঠকে শুভেন্দুর ভাষণের দু'টি অংশ নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক।
  • নিজের অবস্থানেই অনড় রইলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

শুভেন্দুর বক্তব্য় নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সাফাই দিয়েছেন,'ওই মন্তব্য শুভেন্দুর ব্যক্তিগত। এতে দলের অনুমোদন নেই'। তারপরও নিজের অবস্থানেই অনড় রইলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বরং তিনি বললেন,'প্রকাশ্যে না হলেও মনে মনে তাঁর মতে সহমত হতেই হবে সুকান্তকে'।  

বিজেপির বৈঠকে শুভেন্দুর ভাষণের দু'টি অংশ নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। তিনি বলেছেন,'সব কা সাথ, সব কা বিকাশ নীতির দরকার নেই। যাঁরা বিজেপির সঙ্গে থাকবে তাঁদের পাশেই থাকা উচিত'। সেই সঙ্গে আরও দাবি করেন, রাজ্যে সংখ্যালঘু মোর্চার দরকার নেই। কেন এমনটা বলতে গেলেন শুভেন্দু? তার আগে শুভেন্দু পরিসংখ্যান দিয়ে বোঝান, রাজ্যে সংখ্যালঘুরা বিজেপিকে ভোট দেয়নি। এমনকি বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শুভেন্দুর বক্তব্য নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। কারণ, 'সব কা সাথ সব কা বিকাশ' প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নীতি। আর সংখ্যালঘু মোর্চা দলের সংগঠনের অংশ। সেনিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না কোনও একটি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

শুভেন্দুর এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর দাবি, এটা দল অনুমোদন করে না। তারপরও অবশ্য নিজের অবস্থান বদলাননি শুভেন্দু। তাঁর সাফাই,'আমি আমার পর্যবেক্ষণ বলছি। আমি রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে বলেছি, যে আমার সঙ্গ দেবে আমি তাঁর সঙ্গে। ওই প্রশাসনিক বা সরকারি প্ল্যাটফর্ম নয়। যাঁরা ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে সুখ-দুঃখে থাকবে, মিথ্যা মামলা খাবে, তাঁদের দেখা উচিত। এর মধ্যে খারাপের কী আছে?' 
 
রাজ্য সভাপতির বক্তব্য নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া,'সুকান্ত মজুমদার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির কথাই বলেছেন। তিনি একাধারে রাজ্য সভাপতি, একাধারে মন্ত্রী। বিজেপির রাজ্য সভাপতি হিসেবে উনি স্বীকার করুন বা না করুন, আমার মতের সঙ্গে সহমত হতেই হবে। প্রকাশ্যে না হলেও মনে মনে করতে হবে। ভারত সরকারের প্রতিমন্ত্রী তিনি। তাই সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলার কথা বলবেন। আমি রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বলেছি। আমি এই নীতিতে বিশ্বাস করি। আমার নির্বাচনী কেন্দ্রে এই নীতিতে কাজ করি'।
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement