Advertisement

Paschim Midnapore: সরস্বতী পুজোয় 'বউ' নিয়ে বাড়ি ঢুকল চন্দ্রকোনার ১৭ বছরের কিশোর, তারপর...

পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা-২ ব্লকে এক ১৭ বছর বয়সী কিশোর ফেসবুকের মাধ্যমে ঘাটালের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে পরিচিত হয়। কিছুদিনের আলাপের পর, তারা প্রেমে পড়ে এবং বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার, সরস্বতী পুজোর দিন, তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করে এবং কিশোর তার 'বউ'কে নিয়ে বাড়ি ফেরে।

চন্দ্রকোনায় বিয়ের ঘটনা।-ফাইল ছবিচন্দ্রকোনায় বিয়ের ঘটনা।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 04 Feb 2025,
  • अपडेटेड 4:50 PM IST
  • পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা-২ ব্লকে এক ১৭ বছর বয়সী কিশোর ফেসবুকের মাধ্যমে ঘাটালের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে পরিচিত হয়।
  • কিছুদিনের আলাপের পর, তারা প্রেমে পড়ে এবং বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার, সরস্বতী পুজোর দিন, তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করে এবং কিশোর তার 'বউ'কে নিয়ে বাড়ি ফেরে।

পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা-২ ব্লকে এক ১৭ বছর বয়সী কিশোর ফেসবুকের মাধ্যমে ঘাটালের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে পরিচিত হয়। কিছুদিনের আলাপের পর, তারা প্রেমে পড়ে এবং বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার, সরস্বতী পুজোর দিন, তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করে এবং কিশোর তার 'বউ'কে নিয়ে বাড়ি ফেরে। বাড়ির লোকজন এই ঘটনায় অবাক হলেও, কিশোর গম্ভীরভাবে জানায় যে, তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে সেরেছে। 

অন্যদিকে, ছাত্রীটি সরস্বতী পুজো দেখতে স্কুলে যাবে বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। বিকেল গড়িয়ে গেলেও সে বাড়ি না ফেরায়, তার পরিবার উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে এবং প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানায়। মঙ্গলবার সকালে, চন্দ্রকোনা-২ ব্লকের বিডিও উৎপল পাইক ব্লক প্রশাসনের কয়েকজন আধিকারিককে নিয়ে কিশোরের বাড়িতে উপস্থিত হন। তারা নাবালক পাত্র-পাত্রীসহ কিশোরের পরিবারের সদস্যদের বিডিও অফিসে নিয়ে যান এবং উভয় পক্ষকে সরকারি আইন সম্পর্কে সচেতন করেন। দুজনই অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায়, কিশোরকে কাজকর্মে মনোযোগী হতে এবং ছাত্রীটিকে পড়াশোনায় মন দিতে পরামর্শ দেওয়া হয়। মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। 

ছাত্রীর পরিবারের দাবি, তারা সারারাত ধরে মেয়েকে খুঁজেছে এবং সকালে জানতে পেরেছে যে, মেয়েকে এক কিশোর নিয়ে গেছে। এই ঘটনা সমাজে নাবালক ও নাবালিকাদের মধ্যে বাল্যবিবাহের প্রবণতা এবং সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। প্রশাসন ও সমাজের যৌথ প্রচেষ্টায় এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধ করা জরুরি।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement