Advertisement

Abhishek Banerjee: 'ভোটে BJP-র মদের খরচ ৪০ কোটি,' বড় অভিযোগ অভিষেকের, হিসেবও দিলেন

জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রে বিদায়ী সাংসদ তথা তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের সমর্থনে জনসভা করতে গিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কুলতলির জালাবেড়িয়া মাঠে এই জনসভা। এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী চিকিৎসক অশোক কান্ডারি। সেখানে অভিষেক বললেন, 'বিজেপি ভোটে মদের খরচ ৪০ কোটি।' 

'তৃণমূলের কেউ সমর্থন না করলেও আমি CAA সমর্থন করব', বনগাঁর সভায় দাবি অভিষেকের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 May 2024,
  • अपडेटेड 5:38 PM IST
  • জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রে বিদায়ী সাংসদ তথা তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের সমর্থনে জনসভা করতে গিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • কুলতলির জালাবেড়িয়া মাঠে এই জনসভা।

জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রে বিদায়ী সাংসদ তথা তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের সমর্থনে জনসভা করতে গিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কুলতলির জালাবেড়িয়া মাঠে এই জনসভা। এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী চিকিৎসক অশোক কান্ডারি। সেখানে অভিষেক বললেন, 'বিজেপি ভোটে মদের খরচ ৪০ কোটি।' 

অভিষেকর অভিযোগ, 'বিজেপির সন্দেশখালির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল বলছেন, একটি বুথে মদ খাওয়ার খরচ পাঁচ হাজার। কটাক্ষ অভিষেকের। তিনি বলেন, ‘১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ। অথচ বিজেপির একটি বুথে মদ খাওয়ার খরচ বলছে পাঁচ হাজার। বাংলায় কত বুথ আছে জানেন? আশি হাজার। একটা বুথে পাঁচ হাজার হলে আশি হাজার বুথে ৪০ কোটি টাকা। বিজেপির বাড়ির টাকা বন্ধ আর বিজেপির ভোটের দিন মদের বাজেট ৪০ কোটি। এত টাকার মদ কে খাবে? অবাক হওয়ার কিছু নেই। এলাকায় কোনও ভাল লোক বিজেপি করে না। আর তাই জন্য মদের বাজেট এত।’

আগেও আরামবাগের পুড়শুরার সভা থেকে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিন তিনি বিজেপিকে 'মাতালদের পার্টি' বলে কটাক্ষ ছুড়ে দেন। পাশাপাশি যতদিন বাংলায় তৃণমূল ক্ষমতায় থাকবে ততদিন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হবে, এমনটাই জানান তিনি। বলেন, ‘যতদিন তৃণমূল কংগ্রেস সরকার থাকবে ততদিন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু থাকবে। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে দেব না।’

সন্দেশখালি প্রসঙ্গে অভিষেক বলেন, ‘বিজেপি নেতা বলছে সন্দেশখালিতে কোনও ধর্ষণ হয়নি। একটি রাজনৈতিক দল এতটা নীচে নামতে পারে যে চারটে, পাঁচটা, দশটা ভোটের জন্য দেশের কাছে বাংলাকে ছোট করেছে। আবাস, ১০০ দিনের টাকা আটকে রেখেছে। প্রধানমন্ত্রী সভা করে বলছেন, যাঁরা মাছ খান, তাঁরা দেশ বিরোধী। আমরা কী খাব, কী পরব, কী রঙের জামা পরব তা ঠিক করবেন প্রধানমন্ত্রী।’

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement