Advertisement

Amit Shah: আজ বাংলায় আসছেন শাহ, ঠাসা কর্মসূচি, সেই ১ কোটি 'টার্গেট' নিয়ে কথা হবে?

দু’দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার রাতেই শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামবেন তিনি। তবে এই সফরে কলকাতায় আসছেন না শাহ। মূলত উত্তরবঙ্গের সরকারি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতেই তাঁর এই সফর। শুক্রবার বিকেলেই তিনি দিল্লি ফিরে যাবেন। 

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 19 Dec 2024,
  • अपडेटेड 4:10 PM IST
  • দু’দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
  • বৃহস্পতিবার রাতেই শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামবেন তিনি।

দু’দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার রাতেই শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামবেন তিনি। তবে এই সফরে কলকাতায় আসছেন না শাহ। মূলত উত্তরবঙ্গের সরকারি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতেই তাঁর এই সফর। শুক্রবার বিকেলেই তিনি দিল্লি ফিরে যাবেন। 

শাহের কর্মসূচি
অমিত শাহের সফরের মূল আকর্ষণ সশস্ত্র সীমা বলের (SSB) প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান। শুক্রবার সকালে শিলিগুড়িতে SSB-এর সদর দফতরে থেকে প্যারেড গ্রাউন্ডে যাবেন তিনি। দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম। এর পর SSB আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন।

বঙ্গ বিজেপির কর্মসূচি নেই
শাহের সফরে কোনও বিজেপি-রাজ্যস্তরের কর্মসূচি বা মিটিং নেই। তবে বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার শিলিগুড়িতে উপস্থিত থাকবেন। ধারণা করা হচ্ছে, দলের সদস্য সংগ্রহ অভিযান এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আড়ালে কিছু আলোচনা হতে পারে। যদিও বিজেপির নেতারা এই গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন।

বিজেপির বর্তমান অবস্থা
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিজেপি-র পরাজয় ও বিধায়কদের দলত্যাগ রাজ্য বিজেপির শক্তিক্ষয়কে স্পষ্ট করেছে। এমনকি সমবায় ভোটেও হার হয়েছে পদ্ম শিবিরের। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্য বিজেপির উপর ভরসা করতে পারছে না।

উত্তরবঙ্গে শাহের সফরের গুরুত্ব
রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরার পাশাপাশি দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটাতে শাহের এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও এই সফরে বিজেপি-র কোনও কর্মসূচি না থাকা রাজ্য বিজেপির অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলিকে সামনে এনেছে। অমিত শাহের সফর কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশাসনিক দিক ও বিজেপি-র সাংগঠনিক ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার এক জটিল সমীকরণকে স্পষ্ট করছে। ২০২৬ সালের নির্বাচনকে ঘিরে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব কাটিয়ে উঠতে পারে কিনা, সেটাই এখন দেখার।

Advertisement

 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement