Advertisement

IPS Debasish Dhar Resigned: ভোটের আগে রাজ্যে আরও এক IPS-এর ইস্তফা, লোকসভায় প্রার্থী হবেন? জল্পনা

IPS Debasish Dhar Resigned: আইপিএস দেবাশিস ধর এদিন ইস্তফা দিলেন। মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকের কাছে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি। এই পদত্যাগের কারণ হিসেহে ‘ব্যক্তিগত কারণ’ই দর্শিয়েছেন এই সদ্য প্রাক্তন আইপিএস। তবে ভোটের আগে ইস্তফায় জল্পনা দানা বেঁধেছে।

ভোটের আগে রাজ্যে আরও এক IPS-এর ইস্তফা, লোকসভায় প্রার্থী হবেন? জল্পনা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 21 Mar 2024,
  • अपडेटेड 10:14 PM IST

IPS Debasish Dhar Resigned: প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর আরও এক আইপিএস। লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে ইস্তফা দিলেন রাজ্যের কর্মরত  আইপিএস অফিসার। নেপথ্যে কারণ কী, তা নিয়ে জল্পনা তীব্র হয়েছে। লোকসভার আগেই এই ইস্তফা তাঁকেও প্রার্থী হিসেবে দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে জল্পনা উসকে দিয়েছে। আইপিএস দেবাশিস ধর এদিন ইস্তফা দিলেন। মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকের কাছে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি। এই পদত্যাগের কারণ হিসেহে ‘ব্যক্তিগত কারণ’ই দর্শিয়েছেন এই সদ্য প্রাক্তন আইপিএস। তবে তাতে আলোচনা থামছে না।

জানা গিয়েছে, এই ইস্তফার আগে বাধ্যতামূলক ছুটি তথা কম্পালসারি ওয়েটিংয়ে ছিলেন দেবাশিস ধর। অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোনও পদ বা দফতরে ছিলেন না তিনি। ২০২১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের সময়ে তিনি কোচবিহারের জেলা পুলিশ সুপার ছিলেন দেবাশিসবাবু। তাঁর এসপি থাকাকালীনই কোচবিহারের বিতর্কিত শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চার গ্রামবাসীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছিল। সেই সময়ে ওই জেলার পুলিশ সুপার পদে ছিলেন দেবাশিস ধর। বিধানসভা নির্বাচন পর্ব মিটতেই দেবাশিসের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছিল সিআইডি।

সূত্রের খবর, তিনি তাঁর ইস্তফাপত্রে দেবাশিস জানিয়েছেন, নিজের কিছু সামাজিক এবং ব্যক্তিগত লক্ষ্য অনুসরণ করতে চান। সেটা কী তা অবশ্য খুলে বলা নেই। তবে ভোটের ঠিক আগে দেবাশিসের এই ইস্তফায় অনেকে তাঁর রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন। তিনি নিজে অবশ্য এ নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য করেননি।

এদিকে কংগ্রেস ও বিজেপির এ রাজ্যের বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দেওয়া বাকি রয়েছে। যদিও সিপিএম, আইএসএফ এর মতো দলও আরও প্রার্থী দিতে পারে। ফলে রাজনীতিতে যোগ দিলে এই দলগুলির মধ্যে যে কোনও একটিতে যেতে পারেন তিনি। সে সম্ভাবনা খোলা রয়েছে। তবে প্রার্থী হলে, সবচেয়ে বেশি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement