Advertisement

Anubrata Mondal: একুশে জুলাই 'পাত্তা' পাননি, মমতা বীরভূম পৌঁছতেই দেখা করতে ছুটলেন অনুব্রত, কী কথা হল?

ফোনে পুলিশ আধিকারিককে গালিগালাজ করে বিপাকে পড়ে যান অনুব্রত মণ্ডল। তারপর থেকে দিদির সঙ্গে সাক্ষাতের কোনও সুযোগই পাননি কেষ্ট। ২১ জুলাই সমাবেশের আগেও তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন ধর্মতলায়। দেখা করতে পারেননি মমতার সঙ্গে। অবশেষে মমতা বীরভূমে পৌঁছতে সেই সুযোগ এল অনুব্রতর কাছে।

ফাইল ফটো।ফাইল ফটো।
Aajtak Bangla
  • বোলপুর ,
  • 28 Jul 2025,
  • अपडेटेड 9:38 AM IST
  • মমতা বীরভূমে পৌঁছতেই সাক্ষাৎ করতে ছুটলেন অনুব্রত
  • মিনিট দশেক কথা হয় দু'জনের
  • ফোনে বোলপুরের IC-কে গালিগালাজের ঘটনার পর এই প্রথম দলনেত্রীর সঙ্গ সাক্ষাৎ


২১ জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবসের দিন দলনেত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ছুটে গিয়েছিলেন ধর্মতলায়। কিন্তু দিদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেনি কেষ্ট। ধর্মতলায় মঞ্চের প্রস্তুতির সময়ে তাঁকে আটকে দেয় পুলিশ। গার্ডরেলের বাইরে বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেও ফিরে যেতে হয় অনুব্রত মণ্ডলকে। তবে রবিবার সে সুযোগ হাতছাড়া করেননি তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বীরভূমে পৌঁছতেই তাঁর কাছে সটান হাজির হন অনুব্রত। জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মিনিট দশেক কথা হয়েছে জেলার প্রাক্তন সভাপতির। তবে কী নিয়ে কথা হয়েছে সে সম্পর্কে মুখে কুলুপ এঁটেছেন কেষ্ট।

জানা গিয়েছে, রাঙাবিতান গেস্ট হাউসে মুখ্যমন্ত্রী ঢোকার পর বীরভূমের তৃণমূলের কোর কমিটির একাধিক সদস্য সেখানে পৌঁছে যান। কিছুক্ষণ কথা বলে সকলেই একে একে বেরিয়ে যান। তারপরই সেখানে পৌঁছন অনুব্রত মণ্ডল। মিনিট দশেক কথাবার্তার পর সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন। সাংবাদিকরা ছেঁকে ধরলেও কিছু না বলেই গাড়ির কাচ উচিয়ে বেরিয়ে যান কেষ্ট। 

অনুব্রত মুখ না খুললেও মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে অনুব্রতর দেখা হয়েছে। কথাও হয়েছে। কী কথা হয়েছে সেটা অবশ্য অনুব্রতই বলতে পারবেন।'

আগামী ২ দিন বীরভূমে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। সোমবার দুপুর ১টায় গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহে প্রশাসনিক বৈঠক রয়েছে মুখ্য়মন্ত্রীর। এরপর রয়েছে পদযাত্রা। জামবুনি বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত হাঁটবেন তিনি। সেখানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান এবং ভাষা আন্দোলন নিয়ে বক্তব্য রাখবেন মমতা। মঙ্গলে ইলমবাজারে প্রশাসনিক সুবিধাপ্রদান সভা রয়েছে তাঁর। 

ফোনে বোলপুর থানার আধিকারিক লিটন হালদারকে গালিগালাজ করে তাঁর মা ও স্ত্রীর প্রসঙ্গে কটু কথা বলেছিলেন অনুব্রত। রাজনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, সে কারণে কেষ্টর উপর রুষ্ট মমতা। তবি কি রবিবারের সাক্ষাৎ কিছুটা হলেও বরফ গলতে সাহায্য করল?  

 

Read more!
Advertisement
Advertisement