Advertisement

Sheikh Sahajahan: খুনের চেষ্টা, ডাকাতি, 'বেপাত্তা' শাহজাহানের বিরুদ্ধে FIR-এ জুড়ল আরও ধারা

সন্দেশখালি কাণ্ডে ১২ দিন পেরিয়েও পলাতক তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। এবার তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর রাজ্য পুলিশের। খুনের চেষ্টা ও ডাকাতির ধারা দিয়েছে পুলিশ। এরা আগে মঙ্গলবার, সন্দেশখালি কাণ্ডে ইডিকে মারধরের ঘটনায় আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের বসিরহাট মহকুমার আদালতে পাঠায় ন্যাজাট থানার পুলিশ। এর আগে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এখনও পর্যন্ত মোট ৭ জন গ্রেফতার।

শাহজাহান শেখ শাহজাহান শেখ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Jan 2024,
  • अपडेटेड 1:44 PM IST

Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি কাণ্ডে ১২ দিন পেরিয়েও পলাতক তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। এবার তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর রাজ্য পুলিশের। খুনের চেষ্টা ও ডাকাতির ধারা দিয়েছে পুলিশ। জানা যায়, পাঁচ বছর আগে তাঁর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ উঠেছিল। গত ২০১৯-এর ৬ জুন খুন হন প্রদীপ মণ্ডল, দেবদাস মণ্ডল এবং সুকান্ত মণ্ডল নামে তিন ব্যক্তি। যদিও ওই ঘটনায় সিআইডির তদন্তে চার্জশিটে শাহজাহানের নাম ছিল না। এই অভিযোগ সামনে এনে হাইকোর্টে নতুন করে সিবিআই ও এনআইএ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন পদ্মা মণ্ডল এবং সুপ্রিয়া মণ্ডল।

এরা আগে মঙ্গলবার, সন্দেশখালি কাণ্ডে ইডিকে মারধরের ঘটনায় আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের বসিরহাট মহকুমার আদালতে পাঠায় ন্যাজাট থানার পুলিশ। এর আগে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এখনও পর্যন্ত মোট ৭ জন গ্রেফতার।

এই ৩ জনের নাম এনামুল শেখ, আইজুল শেখ ও হাজিনুর শেখ। গতকাল রাতে ন্যাজাট থানার পুলিশ হানা দিয়ে কানমারী শেখপাড়া মেছো ভেরি এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। এর আগে ২ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। রবিবার আরও ২ জনকে গ্রেফতারের খবর প্রকাশ্যে আসে। মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন দেখে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয় বলে জানা যায়। কেন এখনও অধরা শেখ শাহাজাহান? রাজ্যের বিরোধী মহলে উঠছে প্রশ্ন। রাজ্য পুলিশকে নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।

প্রসঙ্গত, গত ৫ জানুয়ারি শেখ শাহাজানের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। সন্দেশখালিতে গ্রামে ঢুকতেই অনুগামীরা ইডির আধিকারিকদের ওপর হামলা চালায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও মারধর করা হয়। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে এই অভিযান বলে খবর। সরবেরিয়া গ্রামে শাহজাহানের বাড়ির দিকে ইডির আধিকারিকরা যাওয়ার চেষ্টা করলেই রুখে দাঁড়ান বাসিন্দাদের একাংশ। তাঁরা শাহাজাহানের অনুগামী বলে দাবি করা হয়।

শাহাজাহানের বাড়িতে ডাকাডাকি করে সাড়া না পাওয়ায় দরজা ভাঙার চেষ্টা করেন ইডির আধিকারিকরা। অভিযোগ, সেই সময়ই তাঁদের ঘিরে ফেলে মারধর করা হয়। ধাক্কা মেরে সরানো হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। ইডির আধিকারিকদের ধাওয়া করে এলাকা ছাড়া করা হয়। তাঁদের গাড়িতে ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। ওই সময় তিন আধিকারিক জখম হন। আক্রান্ত হয় সংবাদমাধ্যমও। 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement