Advertisement

Bangaon Municipality Chairman: 'CAA আবেদন করলে মিলবে না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার', বললেন বনগাঁর পুর চেয়ারম্যান

খাদ্য সাথী, কন্যাশ্রীর মতো প্রকল্পগুলি থেকে বঞ্চিত হতে পারেন কয়েক লক্ষ মানুষ! সিএএ-তে আবেদন করলেই এমনটা হতে পারে, দাবি বনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠের। তবে এর মানে কি তিনি বলছেন সিএএ করা যাবে না? তাঁর এহেন সতর্কবার্তায় তৈরি হয়েছে জল্পনা। সিএএ নিয়ে কেন্দ্রের তরফে এখনও সরকারিভাবে কোনও ঘোষণা হয়নি। তাহলে এমন মন্তব্য় কীকরে করতে পারেন? তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

বনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠবনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 Jul 2025,
  • अपडेटेड 2:39 PM IST

খাদ্য সাথী, কন্যাশ্রীর মতো প্রকল্পগুলি থেকে বঞ্চিত হতে পারেন কয়েক লক্ষ মানুষ! সিএএ-তে আবেদন করলেই এমনটা হতে পারে, দাবি বনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠের। তবে এর মানে কি তিনি বলছেন সিএএ করা যাবে না? তাঁর এহেন সতর্কবার্তায় তৈরি হয়েছে জল্পনা। সিএএ নিয়ে কেন্দ্রের তরফে এখনও সরকারিভাবে কোনও ঘোষণা হয়নি। তাহলে এমন মন্তব্য় কীকরে করতে পারেন? তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

গোপাল শেঠ বলেন, "যারা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA)-র জন্য আবেদন করছেন, নিজেদের বাংলাদেশী বলে দাবি করছেন, তারা সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। কারণ, কোনও বাংলাদেশী নাগরিক ভারতীয় সুবিধা পাবেন না।"

তাঁর দাবি, 'বিজেপি যাদের বাংলাদেশী হিসেবে চিহ্নিত করছে তাদের মাটিতে পুঁতে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারণ যখনই নিজেকে বাংলাদেশী বলবেন, তখন সমস্ত সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও শর্ত ছাড়াই নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে সোচ্চার।'

শুধু তাই নয়, তিনি এও মন্তব্য বলেন, "যদি কেউ সিএএ-এর জন্য আবেদন করেন, তাহলে একার্থে নিজেকে একজন বাংলাদেশী হিসেবে স্বীকার করছে। স্বাভাবিকভাবেই, তারা লক্ষ্মী ভাণ্ডার, স্বাস্থ্য সাথী, খাদ্য সাথী, কন্যাশ্রী সহ পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত সরকারি প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে। তখন তাঁরা ক্ষুধার্ত থাকবেন। আর বিজেপি সেই ব্যবস্থাই করছে।"

তাঁর আরও পরামর্শ, কেউ বিজেপির ফাঁদে পা দেবেন না। CAA-এর জন্য আবেদন করবেন না। প্রয়োজনে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কর্মকর্তারা এর জন্য নির্দেশ দেবেন।

Read more!
Advertisement
Advertisement