Advertisement

Bengdubi Army Cantonment: সেনা ছাউনিতে বাংলাদেশি? বেঙডুবিতে গুপ্তচর সন্দেহে গ্রেফতার লেবার সুপারভাইজার

সেনা ছাউনিতে ঢুকতে গিয়ে গ্রেফতার সন্দেহভাজন। বুধবার বাগডোগরার কাছে বেঙডুবি সেনা ক্যান্টনমেন্টে লেবার সুপারভাইজার পরিচয়ে ঢুকতে যাচ্ছিলেন ওই ব্যক্তি। সেই সময়ই তাঁর বাংলাদেশি পরিচয়পত্র দেখতে পেয়ে আটক করেন জওয়ানরা।

ফাইল ছবি: বেঙডুবি আর্মি ক্যাম্প/এক্সফাইল ছবি: বেঙডুবি আর্মি ক্যাম্প/এক্স
Aajtak Bangla
  • শিলিগুড়ি,
  • 07 Nov 2025,
  • अपडेटेड 12:01 PM IST
  • সেনা ছাউনিতে ঢুকতে গিয়ে গ্রেফতার সন্দেহভাজন।
  • বেঙডুবি সেনা ক্যান্টনমেন্টে লেবার সুপারভাইজার পরিচয়ে ঢুকতে যাচ্ছিলেন ওই ব্যক্তি।
  • সেই সময়ই তাঁর বাংলাদেশি পরিচয়পত্র দেখতে পেয়ে আটক করেন জওয়ানরা।

সেনা ছাউনিতে ঢুকতে গিয়ে গ্রেফতার সন্দেহভাজন। বুধবার বাগডোগরার কাছে বেঙডুবি সেনা ক্যান্টনমেন্টে লেবার সুপারভাইজার পরিচয়ে ঢুকতে যাচ্ছিলেন ওই ব্যক্তি। সেই সময়ই তাঁর বাংলাদেশি পরিচয়পত্র দেখতে পেয়ে আটক করেন জওয়ানরা। SIR আবহে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এমনকি অনেকে গুপ্তচরবৃত্তিরও অভিযোগ তুলছেন। 

ধৃতের নাম নন্দ মণ্ডল। আর্মি ক্যাম্পের নির্মাণকাজের সুপারভাইজার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। ঘটনার দিন ক্যাম্পে ঢোকার সময় তাঁর নথি চেক করছিলেন এক জওয়ান। সেই সময় ফোনে ভারতের পরিচয়পত্র বের করছিলেন তিনি। সেই সময়ই ওই ব্যক্তির ফোনের স্ক্রিনে একটি বাংলাদেশি পরিচয়পত্র চোখে পড়ে যায় জওয়ানের। সঙ্গে সঙ্গে তিনি সেই বিষয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেন।

নন্দ মণ্ডলের দাবি, তিনি জলপাইগুড়ির বাসিন্দা। তবে, তাঁর ফোনে পাওয়া নথিতে বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জের ঠিকানা রয়েছে। 

সেনা সূত্রে খবর, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নন্দ মণ্ডল স্বীকার করেছেন যে তিনি এক সময় বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন। ২০২৫ সালের ২৯শে অক্টোবর থেকে ওই এলাকায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিলেন। 

এমন পূর্বপরিচয় থাকা সত্ত্বেও কোনও ব্যক্তি কীভাবে সেনা ছাউনির মতো সংবেদনশীল জায়গায় কাজ পেতে পারেন, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

 উল্লেখ্য, এর আগেও এই একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। চলতি বছর ১০ মে, এই বেঙডুবি এলাকা থেকেই এক বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে অভিযোগ ওঠে, ওই ব্যক্তি নাকি বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার প্রাক্তন কর্মী।

সেই ঘটনার কয়েক মাসের মধ্যে ফের একই সেনা ছাউনির কাছে দ্বিতীয়বার একজন বাংলাদেশি নাগরিক গ্রেফতারির পর নড়েচড়ে বসেছে গোয়েন্দা মহল। আপাতত উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প এবং বৃহত্তর শিলিগুড়ি করিডরের চারপাশে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ধৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। 

Read more!
Advertisement
Advertisement