Advertisement

Gov Job News: সরকারি চাকরির ফর্ম ভরে ৭ বছর পর অ্যাডমিট পেলেন বর্ধমানের যুবক

Government Job News: ২০১৬ সালে পরীক্ষার ফর্ম ফিলআপ। আর তার অ্যাডমিট এল ৭ বছর পরে। এমনই আজব অভিজ্ঞতা হল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের বাসিন্দা আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের। গত ১ নভেম্বর তাঁর বাড়ির ঠিকানায় হঠাত্ই একটি চিঠি আসে। সিল করা খামটি খুলতেই কার্যত 'কনফিউজড' হয়ে যান আশিস। দেখেন ৭ বছর আগের এক পরীক্ষার প্রবেশপত্র এসেছে। 

AdmitAdmit
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Nov 2023,
  • अपडेटेड 2:36 PM IST
  • ২০১৬ সালে পরীক্ষার ফর্ম ফিলআপ। আর তার অ্যাডমিট এল ৭ বছর পরে। এমনই আজব অভিজ্ঞতা হল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের বাসিন্দা আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
  • গত ১ নভেম্বর তাঁর বাড়ির ঠিকানায় হঠাত্ই একটি চিঠি আসে। সিল করা খামটি খুলতেই কার্যত 'কনফিউজড' হয়ে যান আশিস। দেখেন ৭ বছর আগের এক পরীক্ষার প্রবেশপত্র এসেছে। 
  • কৃষি বিভাগের একজন সহকারী পদের জন্য পরীক্ষা ছিল। ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর সেই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। সেই বছরই মার্চে তার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। সেটি দেখেই আবেদন করেছিলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। 

Government Job News: ২০১৬ সালে পরীক্ষার ফর্ম ফিলআপ। আর তার অ্যাডমিট এল ৭ বছর পরে। এমনই আজব অভিজ্ঞতা হল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের বাসিন্দা আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের। গত ১ নভেম্বর তাঁর বাড়ির ঠিকানায় হঠাত্ই একটি চিঠি আসে। সিল করা খামটি খুলতেই কার্যত 'কনফিউজড' হয়ে যান আশিস। দেখেন ৭ বছর আগের এক পরীক্ষার প্রবেশপত্র এসেছে। 

কৃষি বিভাগের একজন সহকারী পদের জন্য পরীক্ষা ছিল। ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর সেই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। সেই বছরই মার্চে তার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। সেটি দেখেই আবেদন করেছিলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। 

তবে আবেদনই সার। মাসের পর মাস, বছরের পর বছর কেটে যায়। এই বিষয়ে আর কোনও আপডেটই পাননি তিনি। সরকারি চাকরির পরীক্ষার্থীদের জন্য যদিও এটি খুবই সাধারণ একটি বিষয়ে। বহু পরীক্ষাই আইনি জটিলতা, সরকারি দফতরে বিলম্বের কারণে পিছিয়ে যায়। ফলে ধীরে ধীরে এই পরীক্ষার বিষয়ে ভুলেই যান আশিস।  

অ্যাডমিট কার্ড

গত ১ নভেম্বর কৃষি বিভাগ হঠাত তাঁর কাছে এই চিঠি আসে। তাই দেখে প্রথমে বেশ বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন আশিস। কিন্তু পরে সেই বিভ্রান্তি পরিণত হয় ক্ষোভে। পরীক্ষার ফর্ম ফিল আপের ৭ বছর পর প্রবেশ পত্র!  

আশিস জানিয়েছেন, দীর্ঘ ৭ বছর পরে কীভাবে অ্যাডমিট কার্ড তাঁর কাছে এল, সেই বিষয়ে তিনি তদন্ত চান। তিনি এটাও জানিয়েছেন যে, এই 'গাফিলতি'র বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন।

এর জন্য কে বা কারা দায়ী, তা খুঁজে বের করতে চান বলে জানিয়েছেন আশিস। ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাজ্যের অন্যান্য কর্মসংস্থান সংক্রান্ত কেলেঙ্কারির মতো এই ক্ষেত্রেও সম্ভবত কোনও দুর্নীতি হয়েছিল। আর সেই কারণেই সময় মতো পরীক্ষার প্রবেশপত্রই তাঁর হাতে এসে পৌঁছায়নি।

রাজ্য সরকারের বহু পরীক্ষার ক্ষেত্রেই এটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরীক্ষার তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা, নিয়োগ তালিকা বের হতে বিলম্ব, নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে সরকারি চাকরি পাওয়া আরও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এমন পরিস্থিতিতে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বছরে ঝুঁকি নিয়ে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিতেও ভয় পাচ্ছেন চাকরিপ্রার্থীরা। 

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement