Advertisement

Vice-Chancellor Controversy: 'রাজ্যপালের উপাচার্য নিয়োগ বেআইনি', আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ব্রাত্যর

West Bengal Vice-Chancellor Controversy: ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সরাসরি সংঘাত রাজ্যের। রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস৷ এর পরই এই নিয়োগ নিয়ে কড়া ভাষায় টুইট করেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সরাসরি সংঘাত রাজ্যের। ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সরাসরি সংঘাত রাজ্যের।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jun 2023,
  • अपडेटेड 7:15 PM IST
  • ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সরাসরি সংঘাত রাজ্যের।
  • রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস৷
  • এর পরই এই নিয়োগ নিয়ে কড়া ভাষায় টুইট করেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

West Bengal Vice-Chancellor Controversy: ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সরাসরি সংঘাত রাজ্যের। রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস৷ যাদবপুর, কল্যাণী, কাজি নজরুল, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেন তিনি। এর পরই এই নিয়োগ নিয়ে কড়া ভাষায় টুইট করেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

এই নিয়োগ প্রসঙ্গে ট্যুইট করে ব্রাত্য বসু লিখেছেন, “সংবাদমাধ্য থেকে জানতে পারলাম সরকার পোষিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মাননীয় রাজ্যপাল আজ আবার ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ করেছেন। এই নিযুক্তি দফতরের সঙ্গে কোনও আলোচনা ব্যতিরেকে করা হল, যা বর্তমানে উপাচার্য নিয়োগের যে নিয়ম আছে, তার সম্পূর্ণ পরিপন্থী এবং বেআইনি। এই অভূতপূর্ব পরিস্থিতিতে আমরা বিভাগীয়ভাবে আইনি পরামর্শ নিচ্ছি ভবিষ্যতে কী পদক্ষেপ করা হবে সে বিষয়ে। বেআইনি ভাবে নবনিযুক্ত মাননীয় উপাচার্যদের সকলকে উচ্চশিক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে সসম্মান অনুরোধ থাকবে যে, তাঁরা যেন এই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন।”

বর্তমানে রাজ্যের প্রায় ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের মেয়াদ শেষ হয়েছে। বুধবার এরই মধ্যে ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যের রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস৷ রাজ্য সরকারের সঙ্গে কোনও রকম আলোচনা ছাড়াই এই নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর৷ তাঁর দাবি, গোটি বিষয়টি তিনি সংবাদমাধ্য থেকে জানতে পেরেছেন। রাজ্যপাল তথা আচার্যের করা এই নিয়োগকে ‘বেআইনি’ বলে উল্লেখ করেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। যাঁদের উপাচার্য পদে নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের অবিলম্বে এই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করার অনুরোধও করেছেন তিনি।

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement