Advertisement

Anubrata Mondal: 'শিবের মতো গরল পান করছেন', কেষ্টকে 'নীলকণ্ঠ' বলছেন তৃণমূল নেতা

Anubrata Mondal: কেষ্টকে 'নীলকণ্ঠ' বলে মন্তব্য বীরভূমের তৃণমূল সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের। গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে দিন কাটছে বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলের। নাম না করে অনুব্রতকে উদ্দেশ্য করে তাঁর মন্তব্য, শিবের মতো গরল পান করছেন তিনি। একজন অভিযুক্তকে শিবের সঙ্গে তুলনাকে স‌ংস্কৃতির অপমান বলে দাবি করছেন বিরোধীদের একাংশ। 

অনুব্রত মণ্ডল
Aajtak Bangla
  • বোলপুর,
  • 01 Apr 2023,
  • अपडेटेड 4:20 PM IST
  • কেষ্টকে 'নীলকণ্ঠ' বলে মন্তব্য বীরভূমের তৃণমূল সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের
  • গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে দিন কাটছে বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলের
  • নাম না করে অনুব্রতকে উদ্দেশ্য করে তাঁর মন্তব্য, শিবের মতো গরল পান করছেন তিনি

Anubrata Mondal: কেষ্টকে 'নীলকণ্ঠ' বলে মন্তব্য বীরভূমের তৃণমূল সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের। গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে দিন কাটছে বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলের। নাম না করে অনুব্রতকে উদ্দেশ্য করে তাঁর মন্তব্য, শিবের মতো গরল পান করছেন তিনি। একজন অভিযুক্তকে শিবের সঙ্গে তুলনাকে স‌ংস্কৃতির অপমান বলে দাবি করছেন বিরোধীদের একাংশ। 

এক কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়ে মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, "যখন সমুদ্রমন্থন হয়েছিল, তখন অমৃতের সঙ্গে গরল উঠেছিল। অমৃত দেবতারা ভাগ করে খেয়ে নিলেও, গরল পান করার জন্য কাউকে পাওয়া যায়নি। সবাই অমৃতটাই দেখছেন। কিন্তু আজ যিনি গরল পান করতে পারতেন, রাজনীতির প্যাঁচ পয়জারে তাঁকেই দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে।" নাম না করে তাঁর ইঙ্গিত যে অনুব্রতর দিকেই, তা নিয়ে সন্দেহ নেই। তাঁর এই মন্তব্যে বিরোধী মহলে প্রশ্ন ওঠে, তবে, অমৃত পান করা দেবতা কারা? মলয় মুখোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যে শোরগোল পড়ে যায়। তবে, এ বিষয়ে এখনও কোনও তৃণমূল নেতার মন্তব্য মেলেনি।

প্রসঙ্গত, দিল্লি হাইকোর্টে পিছিয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের জামিনের আর্জির শুনানি। তাও এক, দু'মাস নয় চার মাস। শুক্রবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে অনুব্রতের মামলাটি ওঠে। সেই মামলায় বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী তৃণমূল নেতাকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। ওই দিনই  হবে পরবর্তী শুনানি। 

এদিকে, তিহাড় জেলে তাঁর বাবাকে ‘হেনস্থা’ করা হচ্ছে শুনে বাড়িতে ভাঙচুর করেন অনুব্রত-কন্যা সুকন্যা। তাঁকে বলতে শোনা যায়, বাবা যখন কাছে ছিলেন, তাঁর পাশে সবাই ছিলেন। আজ যখন জেলে, দুঃসময়ে সবাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। সস্প্রতি, দিল্লিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সুকন্যাকে তলব করেছিল ইডি। তবে এ বার তিনি হাজিরা দেননি। 

Advertisement
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement