Advertisement

CM Mamata Banerjee: নেপালে আটকে পড়া রাজ্যবাসীদের জন্য সারারাত জাগলেন মমতা, বললেন 'পাহারা দিয়েছি'

অশান্ত নেপাল। পড়শি দেশে আটকে রয়েছেন বহু বাঙালি পর্যটকেরা। এদিন উত্তরবঙ্গের প্রশাসনিক বৈঠক থেকে তাদের অভয় দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার জলপাইগুড়ি থেকে মুখ্যমন্ত্রী এও বলেন, দু’-এক দিনের মধ্যে সকলকেই রাজ্য উদ্যোগ নিয়ে ফিরিয়ে আনবে। তাড়াহুড়ো করে কেউ বিপদ যেন না বাড়ান। রাত জেগে নেপাল পরিস্থিতির ওপর নজর রেখেছেন, যাতে এই রাজ্যের মানুষ শান্তিতে ঘুমোতে পারেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • জলপাইগুড়ি,
  • 10 Sep 2025,
  • अपडेटेड 4:46 PM IST

অশান্ত নেপাল। পড়শি দেশে আটকে রয়েছেন বহু বাঙালি পর্যটকেরা। এদিন উত্তরবঙ্গের প্রশাসনিক বৈঠক থেকে তাদের অভয় দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার জলপাইগুড়ি থেকে মুখ্যমন্ত্রী এও বলেন, দু-এক দিনের মধ্যে সকলকেই রাজ্য উদ্যোগ নিয়ে ফিরিয়ে আনবে। তাড়াহুড়ো করে কেউ বিপদ যেন না বাড়ান। রাত জেগে নেপাল পরিস্থিতির ওপর নজর রেখেছেন, যাতে এই রাজ্যের মানুষ শান্তিতে ঘুমোতে পারেন।

জলপাইগুড়ি থেকে নেপাল পরিস্থিতি নিয়ে মমতা বলেন, "আমাদের প্রতিবেশী দেশে সমস্যা হচ্ছে। আমি গতকাল সারা রাত উত্তরকন্যায় বসে পাহারা দিয়েছি। যাতে আপনারা নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারেন, আমাদের প্রশাসন দেখে নিতে পারে।"

এও বলেন, ‘‘যেই শুনেছি নেপালে প্রবলেম, ছুটে এসেছি। আশা করছি, শান্তি ফিরে আসবে। মনিটরিং করছি। আমি জানি, অনেকে নেপালে বেড়াতে গিয়েছেন। আমি বলব রাজ্য সরকারের তরফে আমরা এ বিষয়টা টেক আপ করেছি। দু'একদিন ধৈর্য ধরুন। আস্তে আস্তে আপনাদের ফিরিয়ে আনব।’’ 

পর্যটকদের মুখ্যমন্ত্রী সাবধান করেন, "এখনই তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে কোনও বিপদের মুখে পড়বেন না। চিন্তা করবেন না। একটু শান্তি ফিরতে দিন। ওরা শান্তি ফেরাক, আমরা প্রতিবেশী দেশ।"

মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গ সফর শুরুর আগেই অশান্ত নেপাল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। যে কারণে তিনি রাতভর না ঘুমিয়ে নেপাল পরিস্থিতির ওপর নজর রেখেছেন বলেন মমতা।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গে পৌঁছেই কন্যাশ্রী বাংলোয় পৌঁছন তিনি। সেখানে গিয়ে ফোনে নেটওয়ার্কের সমস্যা হচ্ছিল। সেখানে থাকলে নেপালের খবরাখবর তিনি পেতেন না, তাই কন্যাশ্রী বাংলো ছেড়ে মাঝরাতে উত্তরকন্যায় চলে যান। সেখান থেকে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখেন। পুলিশ এবং প্রশাসনের আধিকারিকদের থেকে বিস্তারিত খোঁজ নেন।

Read more!
Advertisement
Advertisement