Advertisement

Teacher recruitment exam: শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে নয়া বিজ্ঞপ্তি কমিশনের, কী কী তথ্য দিতে হবে?

২০২৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করল পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC)। এবার আবেদনকারীদের নিজেদের জাতিগত পরিচয়, যেমন ওবিসি (A ও B), এসসি এবং এসটি, স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 Jul 2025,
  • अपडेटेड 10:59 AM IST
  • ২০২৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করল পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC)।
  • এবার আবেদনকারীদের নিজেদের জাতিগত পরিচয়, যেমন ওবিসি (A ও B), এসসি এবং এসটি, স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

২০২৫ সালের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করল পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC)। এবার আবেদনকারীদের নিজেদের জাতিগত পরিচয়, যেমন ওবিসি (A ও B), এসসি এবং এসটি, স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

এই তথ্য এডিট করার জন্য ৫ অগস্ট থেকে ১১ অগস্ট পর্যন্ত একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা বরাদ্দ করেছে কমিশন। নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য আবেদনকারী প্রত্যেককে এই সময়ের মধ্যেই নির্ধারিত ক্যাটাগরিতে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে হবে।

এর আগে ওবিসি সংরক্ষণ মামলা বিচারাধীন থাকায় কমিশনের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, সকল আবেদনকারীকে আপাতত জেনারেল ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে হবে। কারণ, অনিশ্চয়তার আবহে সংরক্ষিত শ্রেণির তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হচ্ছিল।

তবে সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের পর ফের জাতি অনুযায়ী আবেদন সংশোধনের সুযোগ খুলে দেওয়া হয়েছে। এই পদক্ষেপে উপকৃত হবেন বহু সংরক্ষিত শ্রেণিভুক্ত আবেদনকারী, যারা প্রথমে তাদের ক্যাটাগরি বেছে নিতে পারেননি।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ২০১৬ সালের বিতর্কিত এসএসসি প্যানেল সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট গত ৩ এপ্রিল রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর নিয়োগ বাতিল করে দেয়। এরপর আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ৩০ মে নতুন নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কমিশন এবং ১৬ জুন থেকে শুরু হয় অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া। আবেদন করার শেষ তারিখ প্রথমে ১৪ জুলাই থাকলেও পরে বাড়িয়ে ২১ জুলাই পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল।

কমিশনের এই নতুন বিজ্ঞপ্তি রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ ও সংবেদনশীল করে তোলার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেই মনে করছে শিক্ষা মহল।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement