Advertisement

সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার দেহ, চাঞ্চল্য আলিপুরদুয়ারে

নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্ক (Septic Tank) থেকে উদ্ধার হল মৃতদেহ। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রবিবার আলিপুরদুয়ার (Alipurduar)-এর পুরান বাজার (Puran Bazar) থেকে।

মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রবিবার, আলিপুরদুয়ারেমৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রবিবার, আলিপুরদুয়ারে
Aajtak Bangla
  • আলিপুরদুয়ার,
  • 13 Dec 2020,
  • अपडेटेड 6:30 PM IST
  • নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার হল মৃতদেহ
  • ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে
  • রবিবার আলিপুরদুয়ারের পুরান বাজারে

নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্ক (Septic Tank) থেকে উদ্ধার হল মৃতদেহ। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রবিবার আলিপুরদুয়ার (Alipurduar)-এর পুরান বাজার (Puran Bazar) থেকে ওই মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। নাম, পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার সকাল ১১ টায় পুরসভার নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই মৃতদেহটি উদ্ধার করে আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) থানার পুলিশ। এই ঘটনাকে ঘিরে এদিন সকাল থেকেই হইহই পড়ে গিয়েছে ওই এলাকায়। মানুষের ভিড় জমে যায়। কী করে এমন ঘটনা ঘটল, তা জানতে তাঁদের মধ্যে কৌতুহল তৈরি হয়।

আলিপুরদুয়ার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে পুরন বাজার। এদিন ওই এলাকা থেকে এই মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রথমে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এই মৃতদেহটি ট্যাঙ্কে পড়ে থাকতে দেখেন। আর তাঁরাই পুলিশকে খবর দেন।

আরও পড়ুন

ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অম্লান ঘোষ। পরে তিনি বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মৃতদেহের পরিচয় জানা যায়নি। এদিকে, পুলিশ তাঁর নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে।

যদিও এটি খুনের ঘটনা না নিছক দুর্ঘটনা তা নিয়ে ধন্দে রয়েছে জেলা পুলিশ। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিনটি মদের বোতল এবং দুটি গ্লাস উদ্ধার করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির বাড়ি আলিপুরদুয়ারেই। তিনি সেখানকার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। মৃত ব্যক্তি পেশায় রং মিস্ত্রি ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

কী করে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তাঁর সঙ্গে কারও হোলমাল হয়েছিল কিনা, তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে মদের বোতল, গ্লাস এল কোথা থেকে, দেখা হচ্ছে। ঘটনার সময় তিনি বা তাঁর সঙ্গীরা মদ্যপ ছিলেন কিনা, দেখছে পুলিশ। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুরনো কোনও শত্রুতার জেরে এই ঘটনা কিনা, তার তদন্ত শুরু করে দিয়েছে পুলিশ। তথ্য জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। কোনও প্রত্যক্ষদর্শী রয়েছেন কিনা, তার খোঁজ করা হচ্ছে।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement