Advertisement

Dilip Ghosh Digha Jagannath Temple: দিঘায় মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ দিলীপের, বাড়ছে জল্পনা

আজ, বুধবার দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলাচার ও পূজানুষ্ঠান সম্পন্ন করে দুপুরে তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন বলে শোনা যায়। এরপরই বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ সেখানে হাজির হন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী রিঙ্কু মজুমদার।

দিঘায় সস্ত্রীক দিলীপ ঘোষ, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ।-ফাইল ছবিদিঘায় সস্ত্রীক দিলীপ ঘোষ, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 30 Apr 2025,
  • अपडेटेड 6:18 PM IST
  • আজ, বুধবার দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • মঙ্গলাচার ও পূজানুষ্ঠান সম্পন্ন করে দুপুরে তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

আজ, বুধবার দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলাচার ও পূজানুষ্ঠান সম্পন্ন করে দুপুরে তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন বলে শোনা যায়। এরপরই বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ সেখানে হাজির হন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী রিঙ্কু মজুমদার। 

দিলীপ আসতেই ফের মুখ্যমন্ত্রীকে ফের দিঘায় ফিরে আসতে দেখা যায়। দিলীপ ও তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। কথা বলেন। দিলীপ ঘোষ মন্দিরে পৌঁছনোর পর সেখানে রাজনৈতিক ও সাধারণ মহলে একপ্রকার চমক তৈরি হয়। মন্দির চত্বরে তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। উপস্থিত জনতার মধ্যেও কৌতূহল ছড়ায় এই উপস্থিতি ঘিরে।

অন্যদিকে, আজই দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের বিরোধিতা করে কাঁথিতে পাল্টা কর্মসূচি নিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। প্রথমে রাজ্য প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি না পেলেও, পরে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে অনুমতি মেলে। তিনি সেখানে ‘সনাতনী সমাবেশ’ করেন। তবে দিলীপ ঘোষ সেখানে না গিয়ে সরাসরি দিঘা চলে যান।

ওয়াকিবহাল মহলের মতে, দিলীপ ঘোষের এই উপস্থিতি নিছক দর্শনার্থী হিসেবে নয়, বরং রাজনৈতিক কৌশলের অংশ। সরকারকে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলে তৃণমূল কংগ্রেস তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রমণের সুযোগ নিতে পারত, সেই সম্ভাবনা এড়াতেই দিলীপের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, মন্দির উদ্বোধনের সময় মুখ্যমন্ত্রী জানান, দুপুর ৩টে ৫ থেকে ৩টে ১৪ মিনিট পর্যন্ত ছিল শুভ লগ্ন। সেই সময়েই তিনি দ্বারোদঘাটন করেন। উদ্বোধনের সময় তিনি বলেন, 'আমি মনে করি, এই মন্দির আগামী হাজার হাজার বছর ধরে তীর্থস্থান ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে জায়গা করে নেবে। এটি সকলের জন্য। আজ থেকেই সকলের জন্য এর দ্বার খুলে দেওয়া হল। সবাইকে আহ্বান জানাই।'

 

Read more!
Advertisement
Advertisement