Advertisement

Dilip Ghosh: 'অযোধ্যায় হারের কারণটা পৌরাণিক', সাফাই দিলেন 'পরাজিত' দিলীপ

ঘটা করে রামমন্দির উদ্বোধন করার পরও বিজেপি অযোধ্যায় হেরেছে। উত্তরপ্রদেশেই হেরে গিয়েছে বিজেপি। এই ফলাফল বিজেপির কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল বলে দলীয় সূত্রে খবর।

বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। ছবি-পিটিআই
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 Jun 2024,
  • अपडेटेड 2:12 PM IST
  • ঘটা করে রামমন্দির উদ্বোধন করার পরও বিজেপি অযোধ্যায় হেরেছে।
  • এই ফলাফল বিজেপির কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল বলে দলীয় সূত্রে খবর।

ঘটা করে রামমন্দির উদ্বোধন করার পরও বিজেপি অযোধ্যায় হেরেছে। উত্তরপ্রদেশেই হেরে গিয়েছে বিজেপি। এই ফলাফল বিজেপির কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল বলে দলীয় সূত্রে খবর। এমনকি রামলালার মন্দির যে এলাকায় সেই ফৈজাবাদেই বিজেপি ধরাশায়ী হয়েছে। বিষয়টিতে বুধবার দিলীপ ঘোষ বললেন, 'রামমন্দির আন্দোলন যখন প্রথম শুরু হয় তখন ওখানে সিপিআই জিতত। তারপর বিনয় কাটিহার কে ওখানে নিয়ে এসে জেতা হয়। রামমন্দির নিয়ে এতো আন্দোলন এবং মন্দির বানিয়ে দেওয়া, তারপরেও কেন হেরেছি? কারণটা পৌরাণিক। অযোধ্যার লোক রামকে ছাড়েনি। সীতা কে বনবাসে পাঠিয়েছে। মোদী কে? যোগী কে?'

ভোট গণনার দিনই 'বাংলা ডট আজতক ডট ইন'-ও প্রকাশিত হয়েছিল সমাজবাদী পার্টির সহ-সভাপতি কিরণময় নন্দের বক্তব্য। সমাজবাদী পার্টির জয়ের কারণ। তিনি জানিয়েছিলেন, সেখানকার মানুষ রোজগার, মূল্যবৃদ্ধি ও দৈনন্দিন জীবনের আশা-আকাঙ্খা নিয়ে ভোট দিয়েছেন। ধর্মের ভিত্তিতে কেউ ভোট দেয়নি। মানুষ মোদীর বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। বিষয়টিতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। দিলীপ ঘোষকে মেদিনীপুর থেকে সরিয়ে এবার প্রার্থী করা হয়েছিল বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনে। তিনি সেখানে কীর্তি আজাদের কাছে হেরেছেন। এবং রাজ্যে ১৮টি বিজেপির সিট কমে এবারে হয়েছে ১২টি। 

দিলীপকে কিছুদিনের জন্য আন্দামানে পাঠান হয়েছিল। বিষয়টিতে বিজেপির দাপুটে নেতা বলেন, 'কালাপানি কাকে বলে আমি জানি। চক্রান্ত এবং কাঠিবাজি রাজনীতির অঙ্গ। আমি ব্যাপারটা সেভাবেই নিয়েছি। তারপরেও যথেষ্ট পরিশ্রম করেছি। কিন্তু সফলতা আসেনি। রাজনীতিতে সবাই কাঠি নিয়ে ঘুরতে থাকে।'

দিলীপ আরও বলেন, 'নেগেটিভ রেজাল্ট হলে মন খারাপ হয়। ২০২১ এর ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের পর অনেক কর্মী বসে গেছিলেন। কিন্তু পার্টির কথা ভেবে আবার নির্বাচনের আগে ফিরে এসেছিলেন। তারা কাল থেকে অনেকে ঘরছাড়া। কারণ তারা আগের অভিজ্ঞতা থেকে ভয় পাচ্ছে। আমাকে দেখে অনেকে বেরিয়েছিল। যদি আবার সেরকম পরিস্থিতি হয় তাহলে আগামী দিনে পার্টি আরও ৫ বছর পিছিয়ে যাবে। পার্টির এবার ভাবা উচিত।'

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement