Advertisement

Durgapur Case: দুর্গাপুর ধর্ষণ কাণ্ড: তরুণীর সহপাঠী ঠিক কী করেছিল ওই রাতে? সব জানতে বিশেষ পরীক্ষা পুলিশের

দুর্গাপুরের নৃশংস ঘটনায় সেই রাতে কী হয়েছিল? কে আসল কালপ্রিট তা উদ্ধার করতে এবার TI প্যারেডের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তদন্তকারীরা। একইসঙ্গে করা হবে জায়েট প্যাটার্নও।

দুর্গাপুরে কালপ্রিট কে? দুর্গাপুরে কালপ্রিট কে?
Aajtak Bangla
  • দুর্গাপুর ,
  • 16 Oct 2025,
  • अपडेटेड 9:54 AM IST
  • দুর্গাপুরকাণ্ডে প্রকৃত দোষী কে
  • জানতে এবার TI প্যারেড করবে পুলিশ
  • জায়েট প্যাটার্নও করা হবে বলে খবর

আদতে কী ঘটেছিল সেই রাতে? দুর্গাপুরকাণ্ডে এখনও একাধিক প্রশ্নের উত্তর অধরা। রয়ে গিয়েছ ধোঁয়াশা। ইতিমধ্যেই ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এই ঘটনায়। তবে প্রকৃত দোষী কে বা কারা, আদৌ গণধর্ষণ হয়েছে যৌন নিগ্রহ চালিয়েছে একজনই, তা নিয়েও প্রকাশ্যে আসেনি সঠিক তথ্য। নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন রয়েই গিয়েছে। এসবের মাঝেই পুলিশ TI প্যারেডের প্রস্তুতি নিচ্ছে। 

TI প্যারেড
প্রকৃত কালপ্রিট কে তা জানতে এবার দুর্গাপুরকাণ্ডে হবে TI প্যারেড। টেস্ট আইডেনটিফিকেশন প্যারেডের মাধ্যমে নির্যাতিতার থেকেই জানা যাবে, যে ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তার মধ্যে ১০ অক্টোবর রাতের নৃশংস ঘটনায় প্রকৃত দোষী কে। পুলিশের তরফে এই মর্মে আদালতে আর্জি জানানো হবে বলে খবর। সেই রাতে জঙ্গলে ঠিক কী কী ঘটেছিল, সেটিও জানা যাবে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। পিটিআই-কে এক তদন্তকারী আধিকারিক বলেন, 'TI প্যারেডে আমাদের তদন্তের একটি অংশ। আদালত থেকে এই মর্মে আমরা অনুমতি নেব।'

উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং ওড়িশার সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারঙ্গীও কালপ্রিটদের চিহ্নিত করতে TI প্যারেডের দাবি জানিয়েছেন। 

স্ক্যানারে সহপাঠী
নির্যাতিতার সহপাঠীকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁর একটি মেডিকো-লিগ্যাল পরীক্ষা হবে বৃহস্পতিবারই। জানা গিয়েছে, কেন তিনি নির্যাতিতাকে জঙ্গলে ফেলে রেখে চলে এলেন, তাঁকে কয়েকজন টেনে হিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও কেন ফিরে এসে কলেজ কর্তৃপক্ষকে সবটা জানালেন না, এই প্রশ্নগুলি করা হয়েছে পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে। তবে উত্তর অধরা। বক্তব্যে অসঙ্গতিও রয়েছে বলে খবর। তদন্তকারীরা বলছেন, 'সহপাঠীর ভূমিকা সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয় এবং তাঁর বক্তব্য এখনও অস্পষ্ট।'

নির্যাতিতা নিজের বয়ানে জানিয়েছিলেন, কয়েকজন তাঁদের ঘিরে ফেলায় দু'জনে দু'দিকে পালিয়েছিলেন। এরপর তাঁরই ফোন থেকে অভিযুক্তরা সহপাঠীকে ফোন করায় সে তোলেনি। এই বিষয়টি নিয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ওই বন্ধুটিকে। মিলিয়ে দেখা হচ্ছে দু'জনের বয়ান। 

জায়েট প্যাটার্ন
অপাধের সঙ্গে জড়িত জায়েট প্যাটার্ন করারনোরও পরিকল্পনা রয়েছে তদন্তকারীদের। এতে কোনও ব্যক্তির হাঁটা কিংবা দৌড়নোর নির্দিষ্ট স্টাইল অনুসরণ করা যায়। ফুটপ্রিন্ট কিংবা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে নির্ধারণ করা যায় সেই নির্দিষ্ট স্টাইল। ক্রাইম সিন থেকে সংগ্রহ করা তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে করা হয় জায়েট প্যাটার্ন। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement