Advertisement

Panskura Blast: পাঁশকুড়ায় বেআইনি বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, মৃত ২

কালীপুজোর আগে বেআইনি ভাবে বাজি তৈরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুজনের। মৃতদের মধ্যে এক স্কুল ছাত্রও রয়েছে। ঘটনাস্থল পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া। জানা যাচ্ছে পাঁশকুড়ার পূর্ব চিল্কার সাধুয়াপোতা গ্রামে একটি পাকা বাড়িতে বসেই বাজি তৈরির কাজ চলছিল। স্থানীয় সূত্রে খবর, সকাল ১১টা নাগাদ ওই বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

পাঁশকুড়ায় বাড়িতে বেআইনি বাজি কারখানাপাঁশকুড়ায় বাড়িতে বেআইনি বাজি কারখানা
Aajtak Bangla
  • পাঁশকুড়া,
  • 11 Oct 2022,
  • अपडेटेड 3:43 PM IST
  • কালীপুজোর আগে বেআইনি ভাবে বাজি তৈরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুজনের
  • মৃতদের মধ্যে এক স্কুল ছাত্রও রয়েছে

কালীপুজোর আগে বেআইনি ভাবে বাজি তৈরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুজনের। মৃতদের মধ্যে এক স্কুল ছাত্রও রয়েছে। ঘটনাস্থল পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া। জানা যাচ্ছে পাঁশকুড়ার পূর্ব চিল্কার সাধুয়াপোতা গ্রামে একটি পাকা বাড়িতে বসেই বাজি তৈরির কাজ চলছিল।  স্থানীয় সূত্রে খবর, সকাল ১১টা নাগাদ  ওই বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। 

জানা যাচ্ছে সাধুয়াপোতা গ্রামের শ্রীকান্ত ভক্ত নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে বেআইনি ভাবে বাজি তৈরি হচ্ছিল।  বিস্ফোরণের জেরে ভেঙে পড়েছে বাড়ির একাংশ। ভয়াবহ বিস্ফোরণে এখনও পর্যন্ত  দু' জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে৷ এর মধ্যে একজন নবম শ্রেণির ছাত্রও রয়েছে৷ বিস্ফোরণের জেরে জখম হয়ে প্রথমে মৃত্যু হয় শম্ভু সামন্ত নামে নবম শ্রেণির ওই ছাত্রের৷ পরে তমলুক হাসপাতালে মৃত্যু হয় স্বর্ণময়ী ভক্ত নামে বছর চল্লিশের আরও এক মহিলার৷

 স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাইরে থেকেও বাজি এনে ওই বাড়িতে মজুত করা হয়েছিল। সেখানে বোমা জাতীয় বাজিও তৈরি করা হত৷  বাড়ির সদস্য সংখ্যা ৫ জন। স্থানীয়রা  জানাচ্ছেন, সোমবার সকালে আচমকাই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। শব্দের উৎস সন্ধান করে স্থানীয় বাসিন্দারা গিয়ে দেখেন, বাড়ির ভিতর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে এক কিশোর। ওই কিশোরের মৃত্যু ঘটনাস্থলেই হয়েছে। আহত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন আরও এক মহিলা। জানা গিয়েছে, তিনি শ্রীকান্ত ভক্তর স্ত্রী। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে তমলুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তবে ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ বাড়ির মালিক নিখোঁজ শ্রীকান্ত।

আরও পড়ুন

 ওই বাড়িটিতে কতজন বাজি তৈরির কাজ করছিলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়৷ গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ বাহিনী৷ সাধারণ বাজি ছাড়া ওই বাড়িটিতে অন্য কোনও রকমের বিস্ফোরক তৈরি করা হত না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement