Advertisement

ED Sand Raid: বালির টাকা কার কাছে যায়? কলকাতা-ঝাড়গ্রামে তল্লাশি ইডির, টার্গেটে সেই জাহিরুল

বালি পাচার মামলায় রাজ্যের একাধিক স্থানে অভিযানে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সোমবার সকালে হঠাৎ অভিযানে বের হন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ২০টিরও বেশি জায়গায় রেইড করেন।

বালি-কারবারের গডফাদার কে?বালি-কারবারের গডফাদার কে?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Sep 2025,
  • अपडेटेड 1:43 PM IST
  • বালি পাচার মামলায় রাজ্যের একাধিক স্থানে অভিযানে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।
  • সোমবার সকালে হঠাৎ অভিযানে বের হন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।
  • কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ২০টিরও বেশি জায়গায় রেইড করেন।

ED raids West Bengal: বালি পাচার মামলায় রাজ্যের একাধিক স্থানে অভিযানে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। সোমবার সকালে হঠাৎ অভিযানে বের হন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ২০টিরও বেশি জায়গায় রেইড করেন। কলকাতার বেহালা, রিজেন্ট পার্ক, বিধাননগর, কল্যাণীর মতো এলাকায় পৌঁছে যায় ইডির বিশেষ টিম। আধিকারিকদের নিরাপত্তার জন্য সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীও ছিল।

সূত্রের খবর, একাধিক স্থানে অভিযান চালানো হলেও, তদন্তকারীদের মূল 'টার্গেট' ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুরের শেখ জাহিরুল। সুবর্ণরেখা নদীর তীরে তাঁর প্রাসাদোপম বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। তাঁর গাড়িও খতিয়ে দেখেন তাঁরা। শেখ জাহিরুলের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালি তোলা ও ব্যবসার অভিযোগ রয়েছে। সূত্রের খবর, জাহিরুলের বাড়ি থেকে বিপুল অঙ্কের নগদ টাকাও উদ্ধার হয়েছে।

সাইকেল মিস্ত্রি থেকে কোটিপতি
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, শেখ জাহিরুল একসময় সাইকেল মিস্ত্রি ছিলেন। অতি কষ্টে দিন কাটত। পরে ভিলেজ পুলিশের চাকরি পান। সেখানেও নামমাত্র বেতন। পরে বালি ব্যবসায় নামেন। আর এরপরেই তাঁর ভাগ্য ঘুরে যায়। ধীরে ধীরে একাধিক বালি তোলার ঘাটের সর্বেসর্বা হয়ে ওঠেন। বর্তমানে তিনি ঝাড়গ্রামের বেলিয়াবেরিয়া ও জামবনি ব্লকের একাধিক বালিঘাটের সঙ্গে জড়িত। সেই সব এলাকাতেও তল্লাশি চলছে ইডি।

অবৈধ ব্যবসার টাকা ঘুরপথে বিনিয়োগ?
ইডি সূত্রে খবর, শুধু অবৈধভাবে বালির ব্যবসাই নয়, এই পাচার চক্রের বিপুল অর্থ ঘুরপথে বিভিন্ন বিমা সংস্থা ও ব্যবসায় বিনিয়োগ করা হয়ে থাকতে পারে। সেই কারণে আর্থিক লেনদেনের নথি, ব্যবসার হিসাবপত্র ও অন্যান্য সম্পত্তি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কলকাতার অফিসে তল্লাশি 
এদিন কলকাতার বিভিন্ন স্থানেও অভিযান চালান ইডি আধিকারিকরা। বেহালা ও সল্টলেক সেক্টর ফাইভে এক মাইনিং সংস্থার দু'টি অফিসে তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। সংস্থার একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নথিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন আধিকারিকরা। এর পাশাপাশি সংস্থার মালিকদের বাড়িতেও তল্লাশি চালাচ্ছেন ইডি আধিকারিকরা।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement