Advertisement

Voter Hearings: মা-বাবার বয়সের ফারাক কত হলে SIR হিংয়ারিংয়ে ডাকতে পারে? জানাল কমিশন

পশ্চিমবঙ্গে SIR প্রক্রিয়া চলছে। ভোটার তালিকাকে নির্ভুল করার লক্ষ্যেই এই প্রক্রিয়া চালান হচ্ছে বলে জানান হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। আর সেই প্রক্রিয়াতে আজ এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়ার শেষ দিন। এরপর ১৬ তারিখ বেরবে খসড়া তালিকা। তারপর হিয়ারিংয়ে ডাকা হবে কিছু ভোটারদের।

হিয়ারিংয়ে কাদের ডাকবে কমিশন?হিয়ারিংয়ে কাদের ডাকবে কমিশন?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Dec 2025,
  • अपडेटेड 12:01 PM IST
  • পশ্চিমবঙ্গে SIR প্রক্রিয়া চলছে
  • ভোটার তালিকাকে নির্ভুল করার লক্ষ্যেই এই প্রক্রিয়া চালান হচ্ছে বলে জানান হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে
  • আর সেই প্রক্রিয়াতে আজ এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়ার শেষ দিন

পশ্চিমবঙ্গে SIR প্রক্রিয়া চলছে। ভোটার তালিকাকে নির্ভুল করার লক্ষ্যেই এই প্রক্রিয়া চালান হচ্ছে বলে জানান হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। আর সেই প্রক্রিয়াতে আজ এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়ার শেষ দিন। এরপর ১৬ তারিখ বেরবে খসড়া তালিকা। তারপর হিয়ারিংয়ে ডাকা হবে কিছু ভোটারদের।

আর এমন পরিস্থিতিতে হিয়ারিং নিয়ে একটা বিরাট বড় ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তাদের পক্ষ থেকে ভোটারের বাবা-মায়ের বয়সের তফাতকেও মাথায় রাখা হচ্ছে। তার উপর ভিত্তি করেও ভোটারদের ডাকা হবে হিয়ারিংয়ে বলে জানা গিয়েছে কমিশনের সূত্রে।

বাবা-মায়ের বয়সের তফাত কত হলে হিয়ারিংয়ে ডাকা হতে পারে?

কমিশনের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, যাদের বাবা-মায়ের বয়সের ব্যবধান ১৫ বছর বা তার বেশি, এমন ভোটারদের ডাকা হবে হিয়ারিংয়ে।

কমিশনের এক আধিকারিক জানান, ' যাদের বাবা-মায়ের বয়সের ব্যবধান সন্দেহজনক, তাদের সবাইকে ডাকা হবে হিয়ারিংয়ে। চেষ্টা করা হবে যাতে ভোটার তালিকা সঠিক ও সম্পূর্ণ থাকে।'

এছাড়া কাদের ডাকা হবে?

ওই কমিশনের আধিকারিকের মতে, এনুমারেশন ফর্মের তথ্যে কোনও অসঙ্গতি থাকলেই ভোটারদের ডাকা হবে হিয়ারিংয়ে। তাদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় নথি চাওয়া হবে। সেই নথি দেখে কমিশন সন্তুষ্ট হলে ফাইনাল ভোটার লিস্টে থাকবে নাম। ভোট দিতে পারবেন ভোটাররা। এটাই হল পুরো প্রক্রিয়া।

বিপুল সংখ্যক ভোটারের ক্ষেত্রে হতে পারে সমস্যা

ইলেকশন কমিশনের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, রাজ্যে ৫৭,৫২,২০৭ জন ভোটারকে এসআইআর প্রক্রিয়ায় ‘আনকালেক্টবল’ (অগ্রহণযোগ্য) বা আনট্রেসেবল (অনুসন্ধানযোগ্য নয়) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এই বিপুল সংখ্যক ভোটারের মধ্যে ২৪,১৪,৭৫০ জন মৃত, ১১,৫৭,০০-এর বেশি খুঁজে পাওয়া যায়নি, ১৯,৮৯,৯১৪ জন অন্য ঠিকানায় চলে গিয়েছেন, ১৩,০৫,৬২৭ জনের নাম একাধিক স্থানে রয়েছে এবং ১১,৫৭,০০০-এর বেশি ফর্ম বিভিন্ন কারণে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। তাই এই সব ভোটারদের নাম বাদ যাওয়ার একটা বড় সম্ভবনা রয়েছে।

SIR আপডেট জেনে নিন

Advertisement

ভোটার তালিকার খসড়া লিস্ট ১৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হতে চলেছে। এরপর ১৫ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত যোগ্য ভোটার তাদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবার অযোগ্য ভোটারদের নাম মুছে দেওয়ার জন্য অভিযোগও করা যাবে এই সময়ের মধ্যেই। তারপর ১৪ ফেব্রুয়ারি বেরবে ফাইনাল ভোটার লিস্ট। সেই তালিকায় নাম থাকলেই দেওয়া যাবে ভোট।

Read more!
Advertisement
Advertisement