Advertisement

Bengal Fisherman Death: বাংলাদেশের জেলে পশ্চিমবঙ্গের মৎস্যজীবীর রহস্য মৃত্যু, 'মূক-বধির ছিল, খুন করেছে,' বলছে পরিবার

বাংলাদেশের কারাগারে মৃত্যু এক ভারতীয় মৎস্যজীবীর। মৃতের নাম বাবুল দাস। তিনি পশ্চিমবাংলার কাকদ্বীপ বিধানসভা এলাকার হারুর পয়েন্ট উপকূলীয় পুলিশ স্টেশনের অন্তর্গত পশ্চিম গঙ্গাধরপুরের বাসিন্দা। আর মৃত্যুর ৭২ ঘণ্টা পরেও বাবুল দাসের মৃতদেহ বাড়িতে পৌঁছায়নি। যার ফলে পরিবার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।

বাংলাদেশে জেলে মৃত বাংলার মৎস্যজীবীবাংলাদেশে জেলে মৃত বাংলার মৎস্যজীবী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 19 Nov 2025,
  • अपडेटेड 11:57 AM IST
  • বাংলাদেশের কারাগারে মৃত্যু এক ভারতীয় মৎস্যজীবীর
  • মৃতের নাম বাবুল দাস
  • তিনি পশ্চিমবাংলার কাকদ্বীপ বিধানসভা এলাকার হারুর পয়েন্ট উপকূলীয় পুলিশ স্টেশনের অন্তর্গত পশ্চিম গঙ্গাধরপুরের বাসিন্দা

বাংলাদেশের কারাগারে মৃত্যু এক ভারতীয় মৎস্যজীবীর। মৃতের নাম বাবুল দাস। তিনি পশ্চিমবাংলার কাকদ্বীপ বিধানসভা এলাকার হারুর পয়েন্ট উপকূলীয় পুলিশ স্টেশনের অন্তর্গত পশ্চিম গঙ্গাধরপুরের বাসিন্দা। আর মৃত্যুর ৭২ ঘণ্টা পরেও বাবুল দাসের মৃতদেহ বাড়িতে পৌঁছায়নি। যার ফলে পরিবার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।

কী জানা যাচ্ছে?

সূত্রের খবর, চার মাস আগে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন বাবুল দাস। মা মঙ্গলচণ্ডী নামে একটি ট্রলারে করে গভীর সমুদ্রে গিয়েছিলেন তিনি। এই সময়ই বাবুলের জীবনে নেমে আসে বিরাট বিপদ। পরিবার খবর পায় যে আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা অতিক্রম করার অভিযোগে বাবুল এবং আরও বেশ কয়েকজন মৎস্যজীবীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরপর থেকে পরিবারের সঙ্গে তাঁর আর কোনও যোগাযোগ ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎই তাঁর মৃত্যুর খবর পায় বাড়ির লোক। যার ফলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকায়।

প্রসঙ্গত, বাবুলের একটি সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি কাঁধে ছিল সংসারের দায়িত্ব। তাই নিজের শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে ভুলে ২৬ বছর বয়সী বাবুল সমুদ্রে পাড়ি জমান। কিন্তু তাঁর আর বাড়ি ফিরে আসা হল না।

তিন দিন আগে পরিবারকে জানান হয় যে, বাংলাদেশের একটি কারাগারে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বাবুল। তারপর থেকেই পরিবার তাঁর মৃতদেহের জন্য অপেক্ষায়। যদিও দেহ এখনও তাদেঁর কাছে এসে পৌঁছয়নি বলেই খবর।

পারিবারের অভিযোগ, মূক এবং বধির বাবুলকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারপরও বাবুলের নিষ্প্রাণ দেহ বাড়ি ফেরান হয়নি।

এমন পরিস্থিতিতে পরিবার বারবার মৎস্যজীবী সমিতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। সকলেই তাদের আশ্বস্ত করেছে। তাদের বলা হচ্ছে যে, ময়নাতদন্তের পরে দেহটি বাড়ি ফেরানো হবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত দেহ আসেনি বলে চিন্তা কমছে না বাবুলের পরিবারের।

Read more!
Advertisement
Advertisement