Advertisement

Justice Abhijit Gangopadhyay Latest News : 'সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপি রাত ১২ টার মধ্যে চাই', সুপ্রিম কোর্টকে সময় বেঁধে দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই এবার নির্দেশ জারি করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি রিপোর্ট তলব করলেন সুপ্রিম কোর্টের কাছে। বেঁধে দিলেন সময়ও।

ফাইল ছবি ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Apr 2023,
  • अपडेटेड 6:50 PM IST
  • এবার নির্দেশ জারি করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
  • তিনি রিপোর্ট তলব করলেন সুপ্রিম কোর্টের কাছে

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই এবার নির্দেশ জারি করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি রিপোর্ট তলব করলেন সুপ্রিম কোর্টের কাছে। বেঁধে দিলেন সময়ও। 

মাননীয় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল তাঁর সাক্ষাৎকারের অনুবাদের যে প্রতিলিপি জমা দিয়েছেন মহামান্য সুপ্রিম কোর্টে, তা তিনি দেখতে চান। সেজন্য রাত ১২.১৫ পর্যন্ত তিনি কলকাতা হাইকোর্টে থাকবেন। 

নির্দেশনামায় অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছেন, 'স্বচ্ছতার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের সেক্রেটারি জেনারেলকে আমার নির্দেশ, হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আমার দেওয়া সাক্ষাৎকারের যে অনুবাদের কপি সুপ্রিম কোর্টে দেখিয়েছেন, তার কপি আমি দেখব। রাত ১২ টার মধ্যে। স্বচ্ছ্বতার স্বার্থে এটা দরকার। সেজন্য আমি আমার চেম্বারে রাত ১২.১৫ পর্যন্ত অপেক্ষা করব।'  

আরও পড়ুন

শুক্রবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) এজলাস থেকে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা স্থানান্তরের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে  কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দেয়, নিয়োগ মামলা সরিয়ে নিতে হবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে। 

এই সেই নির্দেশ

 

প্রসঙ্গত, মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট এদিন জানান, এক বেসরকারি সংবাদমাধ্যমে যে সাক্ষাৎকার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় দিয়েছেন, তার অনুবাদের কপি দেখে এবং কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে পাওয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

গত সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে অভিযোগ উঠেছিল, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় স্কুলে নিয়োগের দুর্নীতির মামলা শোনার সময় সেই মামলা নিয়ে টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। যা শুনে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, বিচারপতিরা কোনও ভাবেই তাঁদের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না। উনি যদি সাক্ষাৎকার দিয়ে থাকেন, তা হলে তিনি ওই মামলা শোনার অধিকার হারিয়েছেন। তারপরই সেই সাক্ষাৎকারের অনুবাদ কপি হাইকোর্টের কাছে রি্পোর্ট চেয়ে পাঠায় মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট। এদিন শুনানিতে মাননীয় প্রধান বিচারপতি বলেন, 'বিচারকরা খুব কঠিন দায়িত্ব পালন করেন। আমরা কেস পুনরায় বরাদ্দ করার জন্য জিজ্ঞাসা করছি একমাত্র কারণ হ'ল ট্রান্সক্রিপ্ট - অন্য কোনও কারণ নেই।'

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement