Advertisement

Kakdwip kali idol vandalism case: কাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙল কে? গ্রেফতার অভিযুক্ত বলছে, ‘মদ খেয়ে ভুল করেছি’

কাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে এক ব্যক্তিকে। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের নাম নারায়ণ হালদার। এবং তিনি স্বীকার করেছেন যে, সম্পূর্ণ মদ্যপ অবস্থায় ওই নিন্দনীয় কাজটি করেছেন।

কাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙচুরে গ্রেফতার অভিযুক্ত।-ভিডিও থেকে নেওয়া ছবিকাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙচুরে গ্রেফতার অভিযুক্ত।-ভিডিও থেকে নেওয়া ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Oct 2025,
  • अपडेटेड 10:31 AM IST
  • কাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়।
  • ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে এক ব্যক্তিকে।

কাকদ্বীপে কালীমূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে এক ব্যক্তিকে। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের নাম নারায়ণ হালদার। এবং তিনি স্বীকার করেছেন যে, সম্পূর্ণ মদ্যপ অবস্থায় ওই নিন্দনীয় কাজটি করেছেন।

ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার গভীর রাতে, কাকদ্বীপের হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার অন্তর্গত উত্তর চন্দননগর নস্করপাড়া এলাকায়। স্থানীয় ক্লাবের কালীমূর্তি ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান গ্রামবাসীরা। মুহূর্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। ভোরের দিকে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা ভাঙা মূর্তি নিয়ে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে পথ অবরোধ করেন। ফলে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল, আটকে পড়ে অ্যাম্বুল্যান্স ও সাধারণ মানুষও।

পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের দাবি, সেই সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল কালীর প্রতিমার মর্যাদা ও শান্তি বজায় রাখা। তাই দ্রুত অ্যাকশন নিয়ে ভাঙা মূর্তিটিকে সুরক্ষিতভাবে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এই সিদ্ধান্ত ঘিরেই পরে রাজনৈতিক বিতর্ক তৈরি হয়।

বিজেপির পক্ষ থেকে প্রথমে দাবি করা হয়, হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত হানা হয়েছে। দলের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী এক্স-এ বিষয়টি তুলে ধরেন। 

তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'এই ঘটনাকে ঘিরে বিজেপি রাজনৈতিক রং লাগানোর চেষ্টা করেছিল। শেষে দেখা গেল তাদেরই এক কর্মী এই নোংরা কাজ করেছে। মদ্যপ অবস্থায় করেছে নাকি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করেছে, পুলিশ তদন্ত করছে।'

সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার কোটেশ্বর রাও সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত তদন্তে কোনও রাজনৈতিক বা সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্যের প্রমাণ মেলেনি। ধৃত ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় নিজের অপরাধ স্বীকার করেছে। তদন্ত চলছে। ধৃত নারায়ণ হালদারকে আদালতে তোলা হয়েছে এবং তাঁকে পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement