Advertisement

Katwa Accident: মর্মান্তিক! কাটোয়ায় ৫ বছরের শিশুকে পিষল মোটর ভ্যান

মোটরভ্যানের চাকা চলে গিয়েছিল পেটের ওপর দিয়ে। সেখানেই দু-ভাগ হয়ে গেল একরত্তির দেহ। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি ওই পাঁচ বছরের শিশুকে। পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার ঘটনা। মৃত শিশুর নাম চন্দন হালদার। 

প্রতীকী ছবি।
Aajtak Bangla
  • পূর্ব বর্ধমান,
  • 10 Aug 2023,
  • अपडेटेड 12:35 PM IST
  • মোটরভ্যানের চাকা চলে গিয়েছিল পেটের ওপর দিয়ে।
  • সেখানেই দু-ভাগ হয়ে গেল একরত্তির দেহ।
  • সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি ওই পাঁচ বছরের শিশুকে।

মোটরভ্যানের চাকা চলে গিয়েছিল পেটের ওপর দিয়ে। সেখানেই দু-ভাগ হয়ে গেল একরত্তির দেহ। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি ওই পাঁচ বছরের শিশুকে। পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার ঘটনা। মৃত শিশুর নাম চন্দন হালদার। 

বুধবার বিকেলে কাটোয়া থানার অগ্রদ্বীপে খড়বোঝাই মোটরচালিত ভ্যানের চাকার তলায় পড়ে যায় ওই শিশু। অগ্রদ্বীপের গোপীনাথ তলার কাছে ওই শিশুর বাড়ি। অগ্রদ্বীপ ঘাট-বেথুয়াডহরি রোডে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। জানা গিয়েছে, বাচ্চাটি বুধবার বিকেলে তার ঠাকুমার হাত ধরে একটি শ্রাদ্ধবাড়ি থেকে ফিরছিল। সেসময়েই তাকে পিছন থেকে ওই মোটরভ্যানটি ধাক্কা মারে। ওই ভ্যানের চাকা চলে যায় শিশুটির পেটের উপর দিয়ে। সঙ্গে সঙ্গে দেহ দু’টুকরো হয়ে যায়। কাছেই অগ্রদ্বীপ পুলিশ ফাঁড়ি। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকর্মীরা ছুটে আসেন। এদিকে ততক্ষণে পালিয়ে যায় ওই ভ্যানের চালক। তড়িঘড়ি পুলিশ শিশুটিকে কোনওরকমে উদ্ধার করে মহকুমা হাসপাতালে পাঠায়।

শিশুর দাদু অর্জুন হালদার ও পিসি আদুরি হালদার দু’জনে মিলে চন্দনের খণ্ড-বিখণ্ড দেহ নিয়ে কাটোয়া হাসপাতালে আসেন। তখনও চন্দন বেঁচে। কিন্তু ধীরে ধীরে পিসির কোলেই নিস্তেজ হয়ে পড়ে সে। জরুরি বিভাগে ঢোকানো মাত্রই কথা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর আর ডাক্তাররা তাকে বাঁচাতে পারেননি। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে এলাকায়।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement