Advertisement

Makaut Marriage Controversy: ক্লাসে ছাত্রের সঙ্গে বিয়ে-সিঁদুরদান, ইস্তফা দিলেন সেই VIRAL অধ্যাপিকা

নদিয়ার হরিণঘাটার মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির (ম্যাকাউট) মনস্তত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের ক্লাসরুমে সিঁদুর পরানোর ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ক্লাসরুমের পডিয়ামে দাঁড়িয়ে ছাত্রটি অধ্যাপিকাকে সিঁদুর পরাচ্ছেন, যা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

ভাইরাল ভিডিওর সেই দৃশ্য।-ফাইল ছবিভাইরাল ভিডিওর সেই দৃশ্য।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Feb 2025,
  • अपडेटेड 1:29 PM IST
  • নদিয়ার হরিণঘাটার মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির (ম্যাকাউট) মনস্তত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের ক্লাসরুমে সিঁদুর পরানোর ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
  • ভিডিওতে দেখা যায়, ক্লাসরুমের পডিয়ামে দাঁড়িয়ে ছাত্রটি অধ্যাপিকাকে সিঁদুর পরাচ্ছেন, যা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

নদিয়ার হরিণঘাটার মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির (ম্যাকাউট) মনস্তত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের ক্লাসরুমে সিঁদুর পরানোর ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ক্লাসরুমের পডিয়ামে দাঁড়িয়ে ছাত্রটি অধ্যাপিকাকে সিঁদুর পরাচ্ছেন, যা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, এটি ফ্রেশার্স অনুষ্ঠানের জন্য পরিকল্পিত একটি নাটকের অংশ ছিল। তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী, নাটকের বিয়ের দৃশ্যটি ভিডিও করা হয়েছিল, যা পরে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, এক সহকর্মী অধ্যাপক বিভাগীয় প্রধানের পদ লাভের উদ্দেশ্যে এই ভিডিওটি ছড়িয়ে দিয়ে চক্রান্ত করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে এবং অধ্যাপিকাকে ছুটিতে পাঠিয়েছে। তবে, এই ঘটনার পর অধ্যাপিকা পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায় ইস্তফা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়েছে কিনা, তা স্পষ্ট নয়।

এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু মন্তব্য করেছেন, "প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কিছু সীমারেখা থাকে। সেগুলির মান্যতা দিয়ে রাখা উচিত।" তিনি আরও বলেন, "যে ঘটনা হয়েছে তা কখনই রুচিসম্মত নয়।"

সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। অনেকেই অধ্যাপিকার প্রতি নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। অধ্যাপিকা ফেসবুক লাইভে এসে অনুরোধ করেছেন, বিষয়টি নিয়ে আর আলোচনা না করতে, কারণ এতে ছাত্রছাত্রীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে।

এই ঘটনার সঠিক সত্য উদ্ঘাটনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তদন্তের ফলাফল অপেক্ষা করছে। তবে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সবারই সতর্ক থাকা উচিত।

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement