Advertisement

Mamata Banerjee: লোন-ট্যাব-সাইকেল, ছাত্রীদের আরও কী কী সুবিধা? কন্যাশ্রী দিবসে জানালেন মমতা

সোমবার কন্যাশ্রী দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আলিপুরের নবনির্মিত ধনধান্য অডিটোরিয়ামের সূচনা করেন তিনি। অনুষ্ঠানে কন্যাশ্রী সহ, পড়ুয়াদের জন্য রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন।

পড়ুয়াদের কেক খাওয়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রীপড়ুয়াদের কেক খাওয়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 Aug 2023,
  • अपडेटेड 2:14 PM IST
  • সোমবার কন্যাশ্রী দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • আলিপুরের নবনির্মিত ধনধান্য অডিটোরিয়ামের সূচনা করেন তিনি। অনুষ্ঠানে কন্যাশ্রী সহ, পড়ুয়াদের জন্য রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন।
  • এর পাশাপাশি মেয়েদের বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী।

সোমবার কন্যাশ্রী দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আলিপুরের নবনির্মিত ধনধান্য অডিটোরিয়ামের সূচনা করেন তিনি। অনুষ্ঠানে কন্যাশ্রী সহ, পড়ুয়াদের জন্য রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন। এর পাশাপাশি মেয়েদের বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী। বক্তব্যের শেষে নিজের বই কবিতাবিতান থেকে দুইটি কবিতাও পড়ে শোনান তিনি। প্রতি বছর ১৪ অগস্ট রাজ্য জুড়ে কন্যাশ্রী দিবস পালিত হয়।

১২টি পয়েন্টে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য

  • একদিন গোটা বিশ্বে এই দিন ইন্টারন্যাশানাল গার্ল চাইল্ড ডে হিসাবে পালিত হবে। 
  • বিশ্বের তাবড় প্রকল্পকে হারিয়ে কন্যাশ্রী বিশ্বে প্রথম স্থান পেয়েছে। আমি নেদারল্যান্ডে গিয়েছিলাম এই পুরষ্কারটি নিতে। এর লোগোও আমি বানিয়েছিলাম। একটি গরিব মেয়ের অবয়িকা এঁকে গিয়েছিলাম। 
  • কন্যাশ্রীর গান আমার লেখা ও সুর। গেয়েছেন লোপামুদ্রা। কয়েকদিন আগে ঝাড়গ্রাম গিয়েছিলাম। মেয়েরা গানটা গাইল। আমি আর ইন্দ্রনীল ছিলাম। আমি কন্যাশ্রী, আমি ভাগ্যশ্রী, আমি তেজস্বী। শুধু দেশের নয়, তোমরা বিশ্বের সেরা, আমার বিশ্বাস। 
  • কন্যাশ্রী ওয়ান ৮-১০ম শ্রেণী পর্যন্ত দেওয়া হয়। ১১-১২ কন্যাশ্রী টু এবং কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় কন্যাশ্রী-৩। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা ২ হাজার টাকা করে স্কলারশিপ পাবে। তাছাড়া স্কুলে সবুজ সাথীর সাইকেল আছে। ট্যাব আছে।
  • এর পাশাপাশি স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড রয়েছে। মেধাবী পড়ুয়াদের বেসরকারি স্থানে পড়ার জন্য যাতে অভিভাবকদের ঋণের জন্য ছোটাছুটি না করতে হয়, তার জন্য এটি করা। 
  • এই স্টেডিয়াম শঙ্খ আকারে করা হয়েছে। এই স্টেডিয়ামে ৬টি রুম আছে, যেখানে নানা প্রোগ্রাম করা যাবে। আমি বলেছিলাম দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ধন ধান্যে নাম রাখতে। আমি যখন রেলমন্ত্রী ছিলাম, ধন ধান্যে নামে ব্রিজ করেছিলাম। সেই নামই রাখা হল এই স্টেডিয়ামের। আমরা যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন, আমাদের সংস্কৃতি গড়ে তুলেছেন, তাঁদের আমরা মনে রাখতে চাই। 
  • আলিপুর জেলকে আমরা মিউজিয়াম করেছি। আমি স্কুলগুলিকে বলব পড়ুয়াদের সেখানে নিয়ে যেতে। সেখানে এখনও ক্ষুদিরামের ফাঁসির স্থান রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ, নজরুলের সেই স্থান নিয়ে লেখা রয়েছে। 
  • আমাদের বাংলা থেকেই স্বাধীনতার লড়াই, নবজাগরণ হয়েছিল। আন্দামান-নিকোবরে গেলে সেখানের জেলে বন্দিদের ৯০%-ই দেখবে বাংলার। বাদবাকি পঞ্জাবের।
  • বাংলাকে যেন কেউ ধমকাতে না পারে, কেউ চমকাতে না পারে। আমরা উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাব। 
  • আমি আজকের দিনে আমার নিজের দু'টি কবিতা পড়ব। যদি তোমাদের কখনও মনে হয়, ভেবে দেখ।
  • আমার বই কবিতাবিতান। তাতে ১,০০০ কবিতা রয়েছে। 
  • আমি সিঙ্গুর আন্দোলনের সময়ে 'আমার ঠিকানা' লিখেছিলাম ২৬ দিনের মাথায়। আমার জন্ম মাটির ঘরে। মাটি আমার খুব প্রিয়। তাই নিয়ে আমার কবিতা 'মাটির ঘরে'।


এরপর দুইটি কবিতা পড়ে শোনান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

Read more!
Advertisement
Advertisement