Advertisement

Mamata Banerjee: গোর্খা ইস্যুতে 'মধ্যস্থতাকারী' নিয়োগ! 'একতরফা সিদ্ধান্ত', মোদীকে চিঠি মমতার

দার্জিলিংয়ে গোর্খাদের ইস্যুতে কথা বলার জন্য এক মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে চিঠি লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

মোদী কড়া চিঠি মমতারমোদী কড়া চিঠি মমতার
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Oct 2025,
  • अपडेटेड 4:17 PM IST
  • গোর্খাদের ইস্যুতে কথা বলার জন্য একজন মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার
  • সেই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে চিঠি লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • তিনি বিষয়টি সম্পর্কে এক্স-এ পোস্ট করে

দার্জিলিংয়ে গোর্খাদের ইস্যুতে কথা বলার জন্য একজন মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে চিঠি লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

তিনি এক্স-এ পোস্ট করে জানান, "পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পাহাড়, তরাই এবং ডুয়ার্স অঞ্চলে গোর্খাদের সমস্যাগুলির জন্য ভারত সরকার কর্তৃক একতরফাভাবে একজন 'মধ্যস্থতাকারী' নিযুক্তিতে করেছে। আর সেটাই আমার বিস্ময় ও ধাক্কার কারণ। আমি সেই কথা জানিয়ে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়েছি। আমার সেই চিঠিটি এখানে রয়েছে।" 


তাই গোর্খাদের জন্য মধ্যস্থতাকারী নিয়োগের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার এবং নিয়োগ প্রত্যাহার করার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অনুরোধ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

এই একতরফা সিদ্ধান্ত এই অঞ্চলের স্বার্থ ও সম্প্রীতির পক্ষে হবে থাকবে না। বরং এটা সমস্যা বাড়াতে বলেই মনে করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই তিনি এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা বলেছেন।

কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে রয়েছে ঝামেলা
পাহাড়ে বর্ষার পর থেকেই কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে ঝামেলা বেড়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এত বড় দুর্যোগের পরও কেন্দ্রীয় সরকার এক টাকা দেয়নি বলে অভিযোগ করেন মমতা। তার বদলে বিজেপির লোকজন সেখানে গিয়ে করেছে ঝামেলা। নানাভাবে রাজ্য সরকারকে বিপদে ফেলার চেষ্টা চলেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তাই রাজ্য সরকার নিজের তহবিল থেকে খরচ করে এখন পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে। আর ইতিমধ্যেই তারা সেই কাজটা অনেকটাই সেরে ফেলেছে বলে জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

যদিও এমন পরিস্থিতি আবার পাহাড় নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। এক্ষেত্রে গোর্খাদের হয়ে কথা বলার জন্য নতুন লোক নিয়োগ করল। আর এই গোটা কাজটা করা হয়েছে মমতাকে না জানিয়ে বলে অভিযোগ। 

আর সেটা নিয়ে রেগে গিয়েছেন মমতা। তিনি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধান নরেন্দ্র মোদীকে এই বিষয়টি নিয়ে চিঠি লিখেছেন। এই মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ তুলে নেওয়ার দিয়েছেন পরামর্শ। এখন দেখার কেন্দ্রীয় সরকার এক্ষেত্রে ঠিক কী সিদ্ধান্ত নেয়।  

 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement