Advertisement

'পতিতা' নয়, 'যৌনকর্মী', কৌশলে নিজের ভুল শুধরে নিলেন মহম্মদ সেলিম

সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনার সময়ে টুইটে একটি স্থানে 'প্রস্টিটিউট' শব্দটি ব্যবহার করেন সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক। ইংরাজিতে লেখেন, 'অভিযোগ, তিনি (অভিষেক) তাঁর অসাধু সম্পদ রাখার করার জন্য ১৫ জন বিদেশি পতিতার(Prostitute) অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছিলেন।' 

মহম্মদ সেলিমমহম্মদ সেলিম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Aug 2023,
  • अपडेटेड 11:55 AM IST
  • ইংরাজিতে লেখেন, 'অভিযোগ, তিনি (অভিষেক) তাঁর অসাধু সম্পদ রাখার করার জন্য ১৫ জন বিদেশি পতিতার(Prostitute) অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছিলেন।' 
  • অভিষেকের বিরুদ্ধে আঘাত হানতে গিয়ে নিজেই সমালোচনার মুখে পড়ে যান মহম্মদ সেলিম। অন্য রাজনৈতিক দল তো বটেই, সিপিএম কর্মীরাও তাঁর এই শব্দচয়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।
  • বামপন্থীরা প্রস্টিটিউট, বারবণিতা বা পতিতা জাতীয় শব্দগুলি ব্যবহার করেন না। এগুলি ঘৃণাসূচক। বরং 'যৌনকর্মী' বা Sex Worker শব্দগুলি ব্যবহার করা হয়। 

'পতিতা' নয়। 'যৌনকর্মী'। নিজের ভুল শুধরে নিলেন মহম্মদ সেলিম। 

সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনার সময়ে টুইটে একটি স্থানে 'প্রস্টিটিউট' শব্দটি ব্যবহার করেন সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক। ইংরাজিতে লেখেন, 'অভিযোগ, তিনি (অভিষেক) তাঁর অসাধু সম্পদ রাখার করার জন্য ১৫ জন বিদেশি পতিতার(Prostitute) অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছিলেন।' 

কিন্তু অভিষেকের বিরুদ্ধে আঘাত হানতে গিয়ে নিজেই সমালোচনার মুখে পড়ে যান মহম্মদ সেলিম। অন্য রাজনৈতিক দল তো বটেই, সিপিএম কর্মীরাও তাঁর এই শব্দচয়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। তাঁরা বলেন, বামপন্থীরা প্রস্টিটিউট, বারবণিতা বা পতিতা জাতীয় শব্দগুলি ব্যবহার করেন না। এগুলি ঘৃণাসূচক। বরং 'যৌনকর্মী' বা Sex Worker শব্দগুলি ব্যবহার করা হয়। 

যদিও সেই টুইটের জন্য় ক্ষমা চাননি মহম্মদ সেলিম। তবে নিজের ভুল শুধরে নিয়েছেন। সেখানে লিখেছেন যৌনকর্মী। অর্থাৎ, বাকি সবকিছু একই রাখলেও যৌনকর্মী শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন তিনি।  

আনন্দবাজার অনলাইনের এক প্রতিবেদন অনুসারে সিপিএম-এর মহিলা নেত্রী কনীনিকা ঘোষ বোস জানিয়েছেন, আমরা প্রস্টিটিউট (পতিতা) শব্দটা বলি না। আমরা সেক্স ওয়ার্কার (যৌনকর্মী) বলি।

অর্থাৎ ক্ষমা প্রার্থনা না করলেও তর্জমা করার সময়ে শব্দ বদলে নিয়েছেন সেলিম। আনন্দবাজারের রিপোর্ট অনুসারে, প্রাথমিকভাবে সেলিমের টুইঠ ডিলিটের কথা ভেবেছিল সিপিএম নেতৃত্ব। তবে তাতে বিতর্কের আগুন ঘি পড়তে পারত। তাই কৌশলেই পিছু হঠার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

Read more!
Advertisement
Advertisement