Advertisement

Mohammed Shami: ১০০ দিনের কাজ করেন সামির বোন-আত্মীয়রা! কাজ না করে মজুরি নেওয়ার অভিযোগ

ভারতীয় ফাস্ট বোলার মহম্মদ সামির বোন, তাঁর স্বামী ও কয়েকজন আত্মীয়ের বিরুদ্ধে মনরেগা (মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি আইন) প্রকল্পে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। জেলা প্রশাসনের তদন্তে এই জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, যেখানে দেখা যায় অভিযুক্তরা প্রকৃত কোনও কাজ না করেই মজুরি গ্রহণ করেছেন।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 03 Apr 2025,
  • अपडेटेड 1:39 PM IST
  • ভারতীয় ফাস্ট বোলার মহম্মদ সামির বোন, তাঁর স্বামী ও কয়েকজন আত্মীয়ের বিরুদ্ধে মনরেগা (মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি আইন) প্রকল্পে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে।
  • জেলা প্রশাসনের তদন্তে এই জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, যেখানে দেখা যায় অভিযুক্তরা প্রকৃত কোনও কাজ না করেই মজুরি গ্রহণ করেছেন।

ভারতীয় ফাস্ট বোলার মহম্মদ সামির বোন, তাঁর স্বামী ও কয়েকজন আত্মীয়ের বিরুদ্ধে মনরেগা (মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি আইন) প্রকল্পে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। জেলা প্রশাসনের তদন্তে এই জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, যেখানে দেখা যায় অভিযুক্তরা প্রকৃত কোনও কাজ না করেই মজুরি গ্রহণ করেছেন।

জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিধি গুপ্তা ভাটস জানিয়েছেন, এই কেলেঙ্কারিতে ১৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছেন সামির বোন শাবিনা, তাঁর স্বামী গজনবী এবং আরও কয়েকজন আত্মীয়—আমির সুহেল, নাসরুদ্দিন ও শেখু। এ ছাড়াও, এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মধ্যে রয়েছেন গ্রাম প্রধান গুলে আয়েশার পরিবারের সদস্যরাও, যিনি সামির বোনের শাশুড়ি।

তদন্তে উঠে এসেছে, ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে মনরেগা প্রকল্পের জব কার্ডে জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়ো এন্ট্রি করানো হয়েছিল। প্রকৃত কোনও শ্রম না করেই ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত অভিযুক্তদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে নিয়মিত মজুরি পাঠানো হয়েছে।

এই অনিয়ম সামনে আসার পর জেলা প্রশাসন দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারীদের বরখাস্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি পঞ্চায়েতি রাজ আইনের অধীনে বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আত্মসাৎ করা অর্থও পুনরুদ্ধারের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং গ্রাম প্রধানের আর্থিক হিসাব বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement