Advertisement

Bangladeshi Infiltrators: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আল কায়েদা যোগ? এবার বাংলায় তল্লাশি NIA-র

বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আল-কায়েদা যোগ রয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এই আবহে এবার বাংলায় ব্যাপক তল্লাশি চালাল NIA।

Aajtak Bangla
  • মুর্শিদাবাদ ,
  • 13 Nov 2025,
  • अपडेटेड 9:10 AM IST
  • বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আল-কায়েদা যোগ
  • এবার বাংলায় ব্যাপক তল্লাশি চালাল NIA
  • তল্লাশি চলল মুর্শিদাবাদের নবগ্রামে

আল-কায়েদার 'গুজরাত সন্ত্রাস মডেল'-এর শিকড় খুঁজতে ৫ রাজ্যে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে NIA। এই ৫ রাজ্যের তালিকায় রয়েছে বাংলাও। বুধবার NIA ৫ রাজ্যের মোট ১০টি এলাকায় হানা দেয়। তাদের অনুমান, এই মডেলে যুক্ত রয়েছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাও। 

একাধিক সন্দেহভাজন এবং তাদের ডেরার বিষয়ে গোপন সূত্রে খবর পেয়েই এই খানাতল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে খবর। পশ্চিমবঙ্গ সহ ত্রিপুরা, মেঘালয়, হরিয়ানা এবং গুজরাতে চলছে তল্লাশি। একাধিক ডিজিটাল ডিভাইস এবং নথি উদ্ধার করেছে NIA। যা ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে ফরেন্সিক টেস্টের জন্য। 

এখনও পর্যন্ত চালানো তদন্তে NIA জানিয়েছে, মহম্মদ সজীবমিঞা, মুন্না খালিদ আনসারি ওরফে মুন্না খান, আজারুল ইসলাম ওরফে জাহাঙ্গির ওরফে আকাশ খান এবং আদুল লতিফ ওরফে মোমিনকুল আনসারি বাংলাদেশ থেকে বেআইনি ভাবে ভারতে ঢুকেছিল। তাদের কাছে ছিল ভুয়ো পরিচয়পত্র। প্রত্যেকেই আল-কায়েদা জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে খবর মিলেছে। বাংলাদেশে আল-কায়েদা অপারেশন এবং প্ল্যানিংয়ের জন্য অর্থ সংগ্রহের দায়িত্বে ছিল এরা। পাশাপাশি মুসলিম যুবকদের মগজ ধোলাইয়ের কাজও করছিল। 

১০ নভেম্বর, ২০২৩ সালে আহমেদাবাদে NIA স্পেশাল কোর্টে ৫ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করা হয়েছিল। সেই মামলায় এখনও তদন্ত চলছে। সন্ত্রাসবাদী নেটওয়ার্কের শিকড় উৎপাটন করতে এবং লিঙ্ক খুঁজতেই বাংলা সহ ৫ রাজ্যে খানাতল্লাশি করা হচ্ছে বলে খবর। 

বুধবার গোয়েন্দাদের একটি দল মুর্শিদাবাদে পৌঁছয়। নবগ্রামের নিমগ্রাম এলাকায় তল্লাশি চালানো হয় বলে খবর। দিল্লিতে নাশকতার আবহে মুর্শিদাবাদে NIA তল্লাশি ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। BJP-র তরফে এর আগেও বহুবার বাংলাকে সন্ত্রাসবাদীদের সেফ হেভেন বলে কটাক্ষ করা হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আস্তানা দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও শপথ নিয়ে জানিয়েছেন, একজন অনুপ্রবেশকারীকেও আর ভারতে থাকতে দেওয়া হবে না। যদিও মমতা সরকারের দাবি, অনুপ্রবেশকারী ভারতে ঢোকার জন্য দায়ী খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement