Advertisement

North Bengal Update: ধসে আটকে পড়েছেন পাহাড়ে? দার্জিলিং থেকে কীভাবে ফিরবেন শিলিগুড়ি জানুন

দার্জিলিং থেকে ফেরার কোন কোন রাস্তা খোলা? এটাই এখন বিরাট প্রশ্ন পাহাড়ে বেরাতে যাওয়া পর্যটকদের মনে। পুজোর ছুটিতে প্রতি বছরই প্রচুর মানুষ দার্জিলিং, সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যান। লম্বা ছুটির সেই আমেজ কাটার আগেই প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। একের পর এক রাস্তায় ধস, মৃত্যু, আতঙ্ক জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়িতে নিরাপদে ফেরাই চ্যালেঞ্জ।

দার্জিলিং থেকে নামার কোন কোন রাস্তা খোলা?দার্জিলিং থেকে নামার কোন কোন রাস্তা খোলা?
Aajtak Bangla
  • দার্জিলিং,
  • 05 Oct 2025,
  • अपडेटेड 6:19 PM IST

দার্জিলিং থেকে ফেরার কোন কোন রাস্তা খোলা? এটাই এখন বিরাট প্রশ্ন পাহাড়ে বেরাতে যাওয়া পর্যটকদের মনে। পুজোর ছুটিতে প্রতি বছরই প্রচুর মানুষ দার্জিলিং, সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যান। লম্বা ছুটির সেই আমেজ কাটার আগেই প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। একের পর এক রাস্তায় ধস, মৃত্যু, আতঙ্ক জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়িতে নিরাপদে ফেরাই চ্যালেঞ্জ। বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ। এই অবস্থায় কোন কোন রাস্তা ব্যবহার করে আপনি নিরাপদে সমতলে ফিরতে পারবেন? রইল সেই তালিকা।

কোন কোন রাস্তা বন্ধ?
দুধিয়া ব্রিজ ভাঙায় বন্ধ শিলিগুড়ি-মিরিক সরাসরি যোগাযোগ বন্ধ। ধস নামায় শিলিগুড়ি-দার্জিলিং রোহিণী রোড বন্ধ। 
ধস আর তিস্তার জলে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। আপাতত বন্ধ শিলিগুড়ি থেকে সিকিম-কালিম্পং সরাসরি যোগাযোগ। দার্জিলিং-কালিম্পং সরাসরি যোগাযোগও এখন বন্ধ।

বিকল্প রাস্তা কী কী?
দার্জিলিং থেকে কীভাবে ফিরবেন- হিলকার্ট রোডের ধস সরানোর কাজ চলছে। আশা করা যায় সেই কাজও দ্রুত হয়ে যাবে। পাঙ্খাবাড়ি রোড এখনও পর্যন্ত খোলা রয়েছে। দার্জিলিং থেকে মংপু হয়ে শিলিগুড়ির রাস্তা খোলা। ধস সরিয়ে গরুবাথান-লাভা রোড এখন খোলা রয়েছে। শুধু তাই নয়, খোলা রয়েছে শিলিগুড়ি-কালিম্পং পানবু রোডও। যে সমস্ত রাস্তা খোলা রয়েছে, সেখানেও ব্যপক যানজট। ফলে পাহাড় থেকে নামতে অনেকটা সময় লেগে যাচ্ছে। 
 
উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ মুখ্যমন্ত্রীর
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, উত্তরবঙ্গে ধস নেমেছে। সিকিম, ভুটান জলে ভরে গিয়েছে। গোটা এলাকায় কার্যত বন্যা পরিস্থিতি। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের হাতে নেই। আমি মর্মাহত। আমি ৫ জেলার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেছি। আমায় ডিজি ফোন করেছিলেন সকালে। আমি সকাল ৬টা থেকে মনিটরিং করছি। ওখানে ১২ ঘণ্টা ধরে নাগাড়ে বৃষ্টি হয়েছে। ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। মিরিক, দার্জিলিং, কালিম্পং মিলিয়ে মোট ৭টি ল্যান্ডস্লাইড হয়েছে। মিরিকের একটি আয়রন ব্রিজ এবং দার্জিলিঙের আরও একটি সেতু ভেঙেছে। কলিম্পঙের রাস্তা বন্ধ রয়েছে। জাতীয় সড়কে ধস নেমে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তিস্তা, রঙ্গীতের জল উপচে পড়েছে। আলিপুরদুয়ার, ধূপগুড়ি, নাগড়াকাটা, মালবাজারে অনেক জল জমেছে টানা বৃষ্টিতে। ঠিক যেমন কলকাতায় হয়েছিল। এই এলাকাগুলিকে অ্যালার্ট করা হয়েছে।' তাঁর সংযোজন, অনেক ট্যুরিস্ট আটকে রয়েছে। যে যেখানে রয়েছে সেখানেই থাকুন। তাঁদের কারও বাড়তি হোটেল ভাঙা দেওয়ার জন্য যেন হোটেল মালিকরা চাপ না দেয়। সেটা প্রশাসন দেখে নেবে। সমস্ত পর্যটকদের নিরাপদে নিয়ে আসা হবো'

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement