Advertisement

WB SIR Forms: বাংলায় ১০ লক্ষের বেশি SIR ফর্ম জমা পড়েনি, ভোটার লিস্ট থেকে বাদ যেতে পারে নাম

বাংলায় জোর কদমে চলছে SIR বা ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন। আর এই প্রক্রিয়ার মধ্যে ১০.৩৩ লক্ষ এমন SIR ফর্ম রয়েছে, যেগুলি 'কালেক্ট' করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ সোজা ভাষায় বললে, সেগুলি জমা নেওয়াই যাবে না। এমনটাই জানাল নির্বাচন কমিশন।

এনুমারেশন ফর্মএনুমারেশন ফর্ম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Nov 2025,
  • अपडेटेड 7:06 AM IST
  • বাংলায় জোর কদমে চলছে SIR বা ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন
  • আর এই প্রক্রিয়ার মধ্যে ১০.৩৩ লক্ষ এমন SIR ফর্ম রয়েছে, যেগুলি 'কালেক্ট' করা সম্ভব নয়
  • অর্থাৎ সোজা ভাষায় বললে, সেগুলি জমা নেওয়াই যাবে না

বাংলায় জোর কদমে চলছে SIR বা ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন। আর এই প্রক্রিয়ার মধ্যে ১০.৩৩ লক্ষ এমন SIR ফর্ম রয়েছে, যেগুলি 'কালেক্ট' করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ সোজা ভাষায় বললে, সেগুলি জমা নেওয়াই যাবে না। এমনটাই জানাল নির্বাচন কমিশন।

এই প্রসঙ্গে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ কুমার অগরবাল জানান, এই ফর্মগুলি এমন সব ভোটারদের, যাদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি, যাদের একাধিক জায়গায় নাম রয়েছে, যারা স্থায়ীভাবে অন্যত্র চলে গিয়েছেন বা মারা গিয়েছেন। আর মোট যত ফর্ম বিলি হয়েছে তার মধ্যে ১.৩৫ শতাংশের ক্ষেত্রে এমন সমস্যা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

কত ফর্ম জমা পড়েছে?

CEO জানিয়েছেন, সোমবার বিকেল ৪টে পর্যন্ত ৪.৫৫ কোটি ফর্ম সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। এগুলির ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে।

ও দিকে রাজ্যে এখনও ৭.৬৪ কোটি ফর্ম বিলি করা হয়েছে। যার মধ্যে একটা বড় অংশ গ্রহণ করে ফেলেছেন BLO-রা। তাই অগরবাল এ দিন বিএলও-দের প্রশংসাও করেন। তারাই যে 'রিয়েল হিরো', সেটাও জানিয়ে দেন তিনি।

বিএলও-রা খুব ভাল কাজ করছে

মনোজ জানান, এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ৪ নভেম্বর। আর মাত্র ২০ দিনের মধ্যেই বিএলও-রা ৭ কোটি ভোটারের বাড়ি পৌঁছে গিয়েছেন। এই প্রক্রিয়ায় গোটা রাজ্যজুড়ে ৮০,৬০০ বিএলও, ৮০০০ সুপারভাইজার, ৩০০০ অ্যাসিস্ট্যান্ট ইলেকট্রোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার এবং ২৯৪ চিফ রেজিস্ট্রেশন অফিসার যুক্ত রয়েছেন বলেও জানান তিনি।

মনোজ আরও বলেন, 'বিএলও-রা নিরন্তর কাজ করে চলেছেন। তাদের অফিসের সময়ের বাইরেও কাজ করতে হচ্ছে।'

অভিযোগ নিয়েও উত্তর দেওয়া হল

এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারনেটের সমস্যা নিয়ে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছিল। আর সেই বিষয়টার দিকেও নজর দিয়েছে কমিশন। তাদের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ডিএম, ইআরও এবং বিডিও অফিসে হেল্পডেস্ক বসানো রয়েছে। যেখানে ইন্টারনেটের অবস্থা খারাপ, সেখানে ওয়াইফাই হাব বসানো হচ্ছে যাতে ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়ায় কোনও সমস্যা না হয়।

Advertisement

অসুস্থ হলে কী করা হবে?

এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন জানায়, কোনও বুথ লেভেল অফিসার অসুস্থ হয়ে পড়লে তার চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে জেলা প্রশাসন। প্রয়োজনে এমন পরিস্থিতিতে নতুন বিএলও নিয়োগ করতে পারে ইআরও।

কোন কোন জেলা এগিয়ে?

এসআইআর-এর কাজে পূর্ব বর্ধমান, আলিপুরদুয়ার, উত্তর দিনাজপুর এবং পূর্ব মেদিনীপুর এগিয়ে রয়েছে কাজে। গোসাবা বিধানসভায় ১০০ শতাংশ কাজই হয়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

Read more!
Advertisement
Advertisement