Advertisement

Duttapukur Blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণে প্রথম গ্রেফতার, পুলিশের জালে কারখানার মালিক কেরামতের সহযোগী

দত্তপুকুরের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘিরে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। দত্তপুকুর বিস্ফোরণে কাণ্ডে NIA তদন্তের দাবি তুলল রাজ্য বিজেপি। বিস্ফোরণস্থলে গিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। জানা যাচ্ছে দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে বেআইনি বাজি কারখানার মালিক কেরামত আলি ও তাঁর ছেলের।

দত্তপুকুরের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘিরে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি
Aajtak Bangla
  • দত্তপুকুর,
  • 28 Aug 2023,
  • अपडेटेड 10:27 AM IST

দত্তপুকুরের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘিরে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। দত্তপুকুর বিস্ফোরণে কাণ্ডে NIA তদন্তের দাবি তুলল রাজ্য বিজেপি। বিস্ফোরণস্থলে গিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। জানা যাচ্ছে দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে বেআইনি বাজি কারখানার মালিক কেরামত আলি ও তাঁর ছেলের। আর এর মাঝেই সামনে এল গ্রেফতারির খবর। জানা যাচ্ছে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় শফিক আলি নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।   নীলগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। প্রাথমিক ভাবে খবর, নিহত কেরামত আলির সঙ্গে পার্টনারশিপে ব্যবসা চালাত শফিক।

এগরার বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের  তিন মাস পর একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখল উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুরের নীলগঞ্জ এলাকার বাসিন্দারা। কেবল বিস্ফোরণ নয়, গোটা ঘটনাতেই যেন এগরার সঙ্গে মিলে গেল দত্তপুকুর। এগরার ওই বাজি কারখানার মালিক একবার গ্রেফতার হওয়ার পর ফের বেআইনি বাজি কারখানায় সামিল হন এবং ওই কারখানায় বিস্ফোরণে তাঁর মৃত্যু হয়। দত্তপুকুরের এই বেআইনি বাজি কারখানার মালিক কেরামত আলিরও একই পরিণতি ঘটল। তবে এগরার বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পর গ্রেফতার হয়েছিল কেরামত। কিন্তু, তারপরেও সে শুধরোয়নি। এগরার ভানুর মতোই জেল থেকে ছাড়া পেয়ে ফের বাজি তৈরির খেলায় মেতে ওঠে কেরামত।

রবিবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ দত্তপুকুরের নীলগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার মোছপোল পশ্চিমপাড়া অঞ্চলে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের তীব্রতায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে এদিক ওদিক পড়ে দেহাংশ। এতটাই শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটে যে দেহ উঠে যায় বাড়ির চালেও। সেই ঘটনাতেই উঠে আসে কেরামত আলির নাম। জানা যায়, তিনিই দত্তপুকুরে ওই বেআইনি বাজি কারখানা চালাতেন। এলাকাবাসীরা বিরোধিতা করলেও বিশেষ লাভ হয়নি। প্রসঙ্গত, বহুবছর ধরে বেআইনি বাজি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত কেরামত আলি। এগরার খাদিকুল বিস্ফোরণেও জড়িয়েছিল তার নাম। 

Advertisement

বাজি কারখানায় মৃতদের মধ্যে কয়েকজন মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা বলেই অনুমান পুলিশের। তারা এই বাজি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করত বলেও জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা। যদিও মৃতের সংখ্যা আরও বেশি বলে দাবি করেছে গ্রামবাসীরা। 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement