Advertisement

Digha Jagannath Dham: দিঘা জগন্নাথ ধাম নিয়ে 'ফেক পোস্ট' BJP নেতাদের? ছবি-সহ দাবি পুলিশের

দাবি করা হয়, প্রবল প্রতিবাদের মুখে দিঘার 'জগন্নাথ ধাম' ফলক সরানো হয়েছে। 'বিফোর-আফটার' ফরম্যাটে ছবিও পোস্ট করেন শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মতো নেতানেত্রীরা। কিন্তু আদতে তেমন কিছুই হয়নি, সাফ জানাল পুলিশ। 

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 06 May 2025,
  • अपडेटेड 9:02 AM IST

'জগন্নাথ ধাম' ফলক সরানো নিয়ে বিজেপি নেতাদের পোস্ট সঠিক নয়। যাচাই করে জানাল পুলিশ। সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজেপি নেতাদের একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়ে। তাতে দাবি করা হয়, প্রবল প্রতিবাদের মুখে দিঘার 'জগন্নাথ ধাম' ফলক সরানো হয়েছে। 'বিফোর-আফটার' ফরম্যাটে ছবিও পোস্ট করেন শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মতো নেতানেত্রীরা। কিন্তু আদতে তেমন কিছুই হয়নি, সাফ জানাল পুলিশ। 

লকেট চট্টোপাধ্যায় এই ধরনের ছবি পোস্ট করে লেখেন, 'প্রভু জগন্নাথের ভক্তদের তীব্র প্রতিবাদের পর, পশ্চিমবঙ্গ সরকার দিঘায় বিভ্রান্তিকর 'ধাম' সাইনবোর্ডটি নীরবে সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়। এটি হিন্দু ঐক্যের জয় এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভাজনমূলক এজেন্ডার প্রতি ধিক্কারস্বরূপ। হিন্দুরা যখন ঐক্যবদ্ধ থাকে, তখন কোনও রাজনৈতিক কারসাজি সফল হতে পারে না। জয় জগন্নাথ!'

লকেট চট্টোপাধ্যায়ের পোস্ট-

লকেট চট্টোপাধ্যায়ের পোস্ট

শুভেন্দু অধিকারীও পোস্টে দাবি করেন, 'দিঘা থেকে 'জগন্নাথ ধাম' সাইনবোর্ডটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।'

শুভেন্দু অধিকারীর পোস্ট-

শুভেন্দু অধিকারীর পোস্ট।


পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেল থেকে জানানো হয়, 'কিছু কিছু জায়গা থেকে গুজব ছড়ানো হচ্ছে যে, কিছু নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর চাপে পশ্চিমবঙ্গ সরকার শ্রী জগন্নাথ ধামের বিভিন্ন ফলক-পোস্টার খুলে ফেলেছে।'

এরপর দ্বিতীয় টুইটে লেখা, 'আপনারা নিজেরাই দেখে নিন। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। দীঘা জগন্নাথ ধাম ভক্ত-তীর্থযাত্রীদের ভক্তির জায়গা হিসাবে অক্ষতই রয়েছে।'

এরপর সরাসরি এগুলিকে 'মিথ্যা প্রোপাগান্ডা' বলেও উল্লেখ করা হয় আরও এক টুইটে। এমন গুজব ও মিথ্যা রটনার ক্ষেত্রে কড়া আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশের পোস্ট।

পূর্ব মেদিনীপুর পুলিশ জানিয়েছে, 'সমাজ মাধ্যমে দীঘা জগন্নাথ ধাম সম্পর্কিত বেশ কিছু ভুয়ো খবর প্রচারিত হয়েছে। নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এই সমস্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো সংক্রান্ত বিষয়ে দীঘা থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে।'

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement