Advertisement

Sleep: সুস্থ শরীর-মন রাখতে প্রতিদিন কতটা ঘুম প্রয়োজন? অনেকেই জানেন না

ঘুম আমাদের শরীর ও মনের জন্য অত্যন্ত জরুরি। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, অতিরিক্ত কাজের চাপ বা রাত জেগে থাকার অভ্যাসের কারণে অনেকেই পর্যাপ্ত ঘুম পান না। এর ফলেই দেখা দেয় ক্লান্তি, বিরক্তি, মনোযোগের অভাব, এমনকি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যাও। তাই প্রশ্ন উঠছে—সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কতটা ঘুমানো উচিত?

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 24 Aug 2025,
  • अपडेटेड 10:34 AM IST
  • ঘুম আমাদের শরীর ও মনের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
  • আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, অতিরিক্ত কাজের চাপ বা রাত জেগে থাকার অভ্যাসের কারণে অনেকেই পর্যাপ্ত ঘুম পান না।

ঘুম আমাদের শরীর ও মনের জন্য অত্যন্ত জরুরি। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, অতিরিক্ত কাজের চাপ বা রাত জেগে থাকার অভ্যাসের কারণে অনেকেই পর্যাপ্ত ঘুম পান না। এর ফলেই দেখা দেয় ক্লান্তি, বিরক্তি, মনোযোগের অভাব, এমনকি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যাও। তাই প্রশ্ন উঠছে—সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কতটা ঘুমানো উচিত?

গবেষণা কী বলছে?
বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সাধারণ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম প্রয়োজন। তবে সবার ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। কারও জন্য ৭ ঘণ্টা যথেষ্ট, আবার কারও ক্ষেত্রে সতেজ থাকতে ৯ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুম প্রয়োজন।

বয়স্কদের প্রয়োজন গড়ে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম।

তরুণদের প্রয়োজন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম।

ঘুমের মানও সমান গুরুত্বপূর্ণ

ডাঃ নরেন্দ্র সিংলার মতে, ঘুম শুধু কতক্ষণ হলো তা নয়, কতটা মানসম্মত হলো সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। বারবার ঘুম ভেঙে গেলে বা অস্বস্তিকর পরিবেশে ঘুমালে শরীর ও মন পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় না। মানসম্মত ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, স্মৃতিশক্তি ও মেজাজ উন্নত করে।

ডাঃ মঞ্জুষা আগরওয়াল জানান, মাঝে মাঝে ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম ক্ষতিকর নয়। তবে প্রতিদিন যদি এত কম ঘুম হয়, তাহলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও মনোযোগের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। আবার প্রতিদিন ৯ ঘণ্টার বেশি ঘুম কোনো শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে, যেমন ডিপ্রেশন বা থাইরয়েড সমস্যা।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement