Advertisement

Narendrapur: লিভ-ইন পার্টনারকে কুপিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে সংসার, গ্রেফতার সোনারপুর পুরসভার কর্মী

স্ত্রীকে লুকিয়ে প্রেমিকার সঙ্গে লিভ ইন। শেষ পর্যন্ত সেই প্রেমিকাকেই খুনের চেষ্টা। পালিয়ে গিয়ে ফের স্ত্রীর সঙ্গে সংসার। ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর এলাকার ঘটনা। প্রায় এক মাস আগে এক মহিলাকে মারধর এবং অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ ওঠে বাবু হালদার নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনার তদন্তে নেমে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। 

প্রেমিকাকে কুপিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে সংসার
Aajtak Bangla
  • নরেন্দ্রপুর,
  • 20 Dec 2023,
  • अपडेटेड 3:47 PM IST
  • স্ত্রীকে লুকিয়ে প্রেমিকার সঙ্গে লিভ ইন। শেষ পর্যন্ত সেই প্রেমিকাকেই খুনের চেষ্টা। পালিয়ে গিয়ে ফের স্ত্রীর সঙ্গে সংসার।
  • ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর এলাকার ঘটনা।
  • প্রায় এক মাস আগে এক মহিলাকে মারধর এবং অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ ওঠে বাবু হালদার নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনার তদন্তে নেমে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। 

স্ত্রীকে লুকিয়ে প্রেমিকার সঙ্গে লিভ ইন। শেষ পর্যন্ত সেই প্রেমিকাকেই খুনের চেষ্টা। পালিয়ে গিয়ে ফের স্ত্রীর সঙ্গে সংসার। ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর এলাকার ঘটনা। প্রায় এক মাস আগে এক মহিলাকে মারধর এবং অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ ওঠে বাবু হালদার নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনার তদন্তে নেমে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। 

ঠিক কী ঘটেছিল
গত ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যার ঘটনা। গড়িয়ায় এক বাড়ি থেকে মিতা গায়েন নামের এক মহিলাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মিতার অভিযোগ, তাঁর লিভ ইন পার্টনার বাবু হালদার তাঁকে মারধর করে। এরপর ধারাল অস্ত্রের কোপ দেয়। কোনওমতে প্রাণ বাঁচিয়ে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ বাবু হালদার। 

এরপরেই অভিযুক্তের খোঁজ শুরু করে পুলিশ। জানা যায়, বাবু হালদার রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার অস্থায়ী কর্মী। বিবাহিত। গড়িয়া স্টেশন সংলগ্ন বাসস্ট্যান্ডে কাজ করতেন। সেখানেই মিতার সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়। পরিচয় গড়ায় ঘনিষ্ঠতায়। 

এরপরেই রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে তিনি একটি বাড়ি ভাড়া নেন। স্ত্রীকে ছেড়ে সেখানেই মিতার সঙ্গে লিভ ইন করতেন। 

ব্রেক আপ করতে চাইতেই মারধর 
মিতার দাবি, তিনি সম্পর্ক ভেঙে ফেলতে চাইছিলেন। কিন্তু সেই কথা তুলতেই শুরু হয় মারধর। রীতিমতো খুনের চেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন তিনি।

ফিরে যান স্ত্রীর কাছে
প্রেমিকাকে এলোপাথাড়ি কোপের পর বেপাত্তা হয়ে যায় বাবু। মোবাইল বন্ধ রেখেছিল। ফলে সঙ্গে সঙ্গে তার লোকেশন ট্র্যাক করা যায়নি। বারুইপুরের বিভিন্ন এলাকায় সম্ভবত ঘুরছিলেন।

এরপরেই ফের স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। স্ত্রী-ও স্বামীকে ফিরে আসতে বলেন। ফিরে এসে দাসপাড়ার বাড়িতে ফের স্ত্রীর সঙ্গে সংসার করতে শুরু করে বাবু। তবে ফোন অন করতেই বাবুর মোবাইল লোকেশন ট্র্যাক করে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বুধবার তাকে বারুইপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement