Advertisement

Sundarbans: সুন্দরবনে শতাধিক বোট বন্ধ, বছরের প্রথম দিনে হয়রানির শিকার পর্যটকরা

সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি মিলছে না শতাধিক নৌকার। এমনটাই অভিযোগ উঠছে। পর্যটনের মরসুমে অনেক নৌকার লাইসেন্স বাতিল হয়েছে বলেও অভিযোগ। যেকারণে নতুন বছরের প্রথম দিনেই হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে সুন্দরবনে আসা পর্যটকদের।

sundarbans
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jan 2024,
  • अपडेटेड 11:03 AM IST
  • সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি মিলছে না শতাধিক নৌকার।
  • এমনটাই অভিযোগ উঠছে।
  • পর্যটনের মরসুমে অনেক নৌকার লাইসেন্স বাতিল হয়েছে বলেও অভিযোগ।

সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি মিলছে না শতাধিক নৌকার। এমনটাই অভিযোগ উঠছে। পর্যটনের মরসুমে অনেক নৌকার লাইসেন্স বাতিল হয়েছে বলেও অভিযোগ। যেকারণে নতুন বছরের প্রথম দিনেই হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে সুন্দরবনে আসা পর্যটকদের। সূত্রের খবর, এক হাজারের বেশি পর্যটক আটকে রয়েছেন সুন্দরবনের পাখিরালয়, ঝড়খালি, কৈখালি-সহ একাধিক পর্যটন কেন্দ্রে। 

রাজ্য ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সুন্দরবন ভ্রমণে আসেন পর্যটকরা। কিন্ত এই পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা, এমনটাই জানা যাচ্ছে। সুন্দরবন ট্যুরিস্ট বোট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এর তরফ থেকে সোমবার সকাল থেকে সমস্ত জলযান বন্ধ রাখা হয়েছে বলেও খবর। 

অফিসার গঙ্গাসাগর ঘুরতে গেছেন বলে কাগজপত্র আটকে রয়েছে। তিনি ছুটিতে বলেই এই সমস্যা। ২৬ ডিসেম্বর থেকেই এই সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তরুণকান্তি বৈদ্য নামে এক নৌকার মালিক। তিনি বলেন, 'প্রতিবছরই এসময় পর্যটকদের ভিড় জমে সুনন্দবনে। আমরা অগ্রিম বুকিং নিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু পর্যটকদের নিয়ে যেতে পারছি না। জেলাপরিষদের গাফিলতির জন্য এই পরিস্থিতি। এখন আমরা পর্যটকদের বিক্ষোভের মুখে পড়ছি। জানিনা কবে অনুমতি পাব।'

আন্দোলনকারীদের দাবি, জেলা পরিষদের তরফ থেকে প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসে এই বোট গুলিকে অনুমতি দেওয়া হয়। সপ্তাহে মাত্র দুদিনই ওই অনুমতি দেওয়া হয়। সুন্দরবনের ৮৫০টিরও বেশি বোট রয়েছে। কিন্তু এবার জেলা পরিষদের অফিসে সঠিক ভাবে অনুমতি না মেলায় ১০০টিরও বেশি বোট অনুমতি পায়নি। বোটগুলি জেলা পরিষদের অনুমতি না পাওয়ায় বন দফতর আজ, সোমবার সকাল থেকেই সেগুলির ইটিএস অনলাইনে বন্ধ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ। ফলে এই বোটগুলিতে যে সমস্ত পর্যটকরা বেড়াতে এসেছেন, তাঁরা সুন্দরবন ভ্রমণের সুযোগ পাচ্ছেন না। নতুন বছরের প্রথম দিনে সুন্দরবন ভ্রমণে এসেছেন পর্যটকরা। তাঁরাও সমস্যা পড়েছেন। অনেকেই বিষয়টিতে ক্ষুব্ধ। 

Advertisement

অন্যদিকে, অনেকে বন দফতরের অনুমতিপত্র ছাড়া জঙ্গলে ঢুকে বন দফতরের হাতে ধরা পড়ছেন। মোটা টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে, নৌকো, সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করছে বন দফতর। সেই মৎস্যজীবীরাও কয়েকদিন আগে সরব হয়েছিলেন অনুমতিপত্রের দাবিতে। বিভিন্ন মৎস্যজীবী সংগঠনের তরফে আন্দোলন চলছে। যৌথ বনপরিচালন কমিটি ও এলাকার মৎস্যজীবীরাও আবেদন করেছেন বন দফতরের কাছে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement