Advertisement

Suvendu Adhikari: মমতার 'রাজনৈতিক নার্সারি' নন্দীগ্রামে অযোধ্যা ধাঁচের রাম মন্দির, ঘোষণা শুভেন্দুর

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রামে অযোধ্যা ধাঁচের একটি রাম মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। আগামী ৬ এপ্রিল, রাম নবমীর দিনে, সোনাচূড়ায় এই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। মন্দিরটি প্রায় ১.৫ একর জমিতে নির্মিত হবে এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে গড়ে তোলা হবে। ​

শুভেন্দু অধিকারী-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়শুভেন্দু অধিকারী-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 Apr 2025,
  • अपडेटेड 12:11 PM IST
  • পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রামে অযোধ্যা ধাঁচের একটি রাম মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী।
  • আগামী ৬ এপ্রিল, রাম নবমীর দিনে, সোনাচূড়ায় এই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রামে অযোধ্যা ধাঁচের একটি রাম মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। আগামী ৬ এপ্রিল, রাম নবমীর দিনে, সোনাচূড়ায় এই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। মন্দিরটি প্রায় ১.৫ একর জমিতে নির্মিত হবে এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে গড়ে তোলা হবে। ​

শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, মন্দির কমপ্লেক্সে একটি গোশালা, আয়ুষ স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং অতিথিশালা থাকবে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, এই মন্দির পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম রাম মন্দির হবে এবং এটি রাজ্যের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ হিন্দুর ভগবান রামের প্রতি ভক্তির প্রতিফলন করবে।​

তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেছেন যে, যেখানে মন্দিরটি নির্মাণ করা হবে, সেই জমি মূলত শহীদ পরিবারের স্মরণে একটি হাসপাতাল তৈরির জন্য অধিকারী কম দামে কিনেছিলেন। তিনি বলেন, "তিনি যে কোনও জায়গায় রাম মন্দির তৈরি করতে পারেন, আমরা এর বিরুদ্ধে নই, কিন্তু এটি কি গুলিবিদ্ধদের নিকটাত্মীয়দের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার একটি ক্লাসিক উদাহরণ নয়?" ​

এই মন্দির নির্মাণের ঘোষণা এমন সময়ে এসেছে যখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনের পরিকল্পনা করছেন। এই মন্দিরটি ৩০ এপ্রিল অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে উদ্বোধন করা হবে। ​

নন্দীগ্রামে ইতিমধ্যে ১৮০৩ সালে নির্মিত একটি শতাব্দী প্রাচীন জানকীনাথ মন্দির রয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম রাম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। ​

এই মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নতুন মাত্রা যোগ করেছে, যেখানে ধর্মীয় স্থাপত্য এবং রাজনৈতিক কৌশল পরস্পরের সাথে জড়িত হয়ে উঠছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement