Advertisement

Tab For School Students: পড়ুয়াদের ট্যাব কেনার সরকারি টাকা চলে যাচ্ছে কোথায়?  ৪ হেডমাস্টারের নামে FIR, পাল্টা আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য প্রতিবছরই ট্যাব দেওয়া হয়। কিন্তু সেই বরাদ্দ অর্থ তছরুপের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সরকারি বাংলা শিক্ষা পোর্টাল হ্যাক করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে, যা পড়ুয়াদের ট্যাব কেনার জন্য বরাদ্দ ছিল।

ট্যাবের টাকা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Nov 2024,
  • अपडेटेड 1:18 PM IST
  • রাজ্য সরকারের উদ্যোগে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য প্রতিবছরই ট্যাব দেওয়া হয়।
  • কিন্তু সেই বরাদ্দ অর্থ তছরুপের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য প্রতিবছরই ট্যাব দেওয়া হয়। কিন্তু সেই বরাদ্দ অর্থ তছরুপের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সরকারি বাংলা শিক্ষা পোর্টাল হ্যাক করে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে, যা পড়ুয়াদের ট্যাব কেনার জন্য বরাদ্দ ছিল। এই ঘটনায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার চারজন প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই শিক্ষা দফতর এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

অ্যাডভান্সড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড হেডমিস্ট্রেসেস-এর রাজ্য সাধারণ সম্পাদক চন্দন মাইতি এ ব্যাপারে জানান, জেলা প্রশাসনকে এই ঘটনা সম্পর্কে অবগত করা হয়েছে এবং প্রকৃত তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে। চন্দন মাইতি সতর্ক করে বলেছেন, “প্রধান শিক্ষকদের যদি অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয় বা তাঁদের টার্গেট করা হয়, তাহলে আন্দোলন আরও তীব্রতর হবে।” তিনি প্রধান শিক্ষকদের নন-অ্যাকাডেমিক কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার দাবি করেন।

শিক্ষা দফতরের নির্দেশ অনুযায়ী, প্রধান শিক্ষকদের স্কুল পরিদর্শকের কাছে অভিযোগ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য জমা দিতে হবে। এই তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে ৫ নভেম্বরের মধ্যে, পুজোর ছুটি শেষে স্কুল খোলার আগেই। স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা, তাদের মধ্যে কতজন ট্যাবের টাকা পেয়েছে এবং কতজন এখনো পায়নি, সেই সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে। পোর্টালে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে অসুবিধা হলে, তা-ও জানাতে বলা হয়েছে।

প্রধান শিক্ষকদের সংগঠন থেকে ইতিমধ্যেই স্পষ্ট জানানো হয়েছে, এই তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্যে তাঁদের ওপর যাতে অন্যায়ভাবে দায়ভার না চাপানো হয়। সংগঠন বলছে, ঘটনার জন্য নির্দিষ্ট দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেই সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এই ঘটনায় শিক্ষাদফতর এবং প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে চাপান-উতোর বাড়ছে। প্রধান শিক্ষকরা তাঁদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত এবং সংগঠনের পক্ষ থেকে তাঁদের পেশাগত মর্যাদা রক্ষার দাবিতে এই আন্দোলন চলবে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement