Advertisement

Adani: তাজপুর বন্দর আদানিদের হাতেই? 'কথাবার্তা চলছে,' বোঝালেন শশী

তাজপুরের বন্দর প্রকল্প ছেড়ে যায়নি আদানি গোষ্ঠী। এমনটাই জানালেন রাজ্যের শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রী শশী পাঁজা। এর আগে বাংলার বাণিজ্য সম্মেলন চলাকালীন বন্দর প্রকল্পের বিষয়ে নতুন করে ঘোষণা করা হয়। সেই সময়েই অনেকে ধরে নেন, আদানি গোষ্ঠী হয় তো তাজপুরের গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রকল্প ছেড়ে চলে গিয়েছে। কিন্তু রবিবার দিল্লিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় 'পশ্চিমবঙ্গ দিবস' চলাকালীন শশী পাঁজা পাল্টা আশ্বাস দেন। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা, বিদেশ ও জাহাজ মন্ত্রকের ছাড়পত্র এসে গিয়েছে বলে জানান তিনি।

Adani Sashi PanjaAdani Sashi Panja
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 27 Nov 2023,
  • अपडेटेड 9:39 AM IST
  • তাজপুরের বন্দর প্রকল্প ছেড়ে যায়নি আদানি গোষ্ঠী। এমনটাই জানালেন রাজ্যের শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রী শশী পাঁজা।
  • এর আগে বাংলার বাণিজ্য সম্মেলন চলাকালীন বন্দর প্রকল্পের বিষয়ে নতুন করে ঘোষণা করা হয়। সেই সময়েই অনেকে ধরে নেন, আদানি গোষ্ঠী হয় তো তাজপুরের গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রকল্প ছেড়ে চলে গিয়েছে।
  • কিন্তু রবিবার দিল্লিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় 'পশ্চিমবঙ্গ দিবস' চলাকালীন শশী পাঁজা পাল্টা আশ্বাস দেন।

তাজপুরের বন্দর প্রকল্প ছেড়ে যায়নি আদানি গোষ্ঠী। এমনটাই জানালেন রাজ্যের শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রী শশী পাঁজা। এর আগে বাংলার বাণিজ্য সম্মেলন চলাকালীন বন্দর প্রকল্পের বিষয়ে নতুন করে ঘোষণা করা হয়। সেই সময়েই অনেকে ধরে নেন, আদানি গোষ্ঠী হয় তো তাজপুরের গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রকল্প ছেড়ে চলে গিয়েছে। কিন্তু রবিবার দিল্লিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় 'পশ্চিমবঙ্গ দিবস' চলাকালীন শশী পাঁজা পাল্টা আশ্বাস দেন। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা, বিদেশ ও জাহাজ মন্ত্রকের ছাড়পত্র এসে গিয়েছে বলে জানান তিনি। আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শশী পাঁজা জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক শর্তসাপেক্ষ নিরাপত্তা ছাড়পত্র দিয়েছে। এই বিষয়ে কিছু 'পর্যবেক্ষণ'-এর বিষয়েও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই বিষয়ে আদানি গোষ্ঠী ও পশ্চিমবঙ্গ সরকার এখনও আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। 

প্রস্তাবিত তাজপুর বন্দর প্রকল্প প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার। গত বছরের বাণিজ্য সম্মেলনে আমন্ত্রিত ছিলেন গৌতম আদানি। তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দরের দরপত্র সর্বোচ্চ দর দিয়েছিল আদানি গোষ্ঠী। পরে অক্টোবরে গৌতম আদানির ছেলে কর্ণ আদানির হাতে তাজপুর বন্দর তৈরির 'লেটার অব ইনটেন্ট' (LoI) তুলে দেওয়া হয়। 

কিন্তু এবারের বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনে আদানি গোষ্ঠীর কোনও প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। তার উপর বন্দর প্রকল্প নিয়ে 'দরপত্র' প্রদানের আহ্বান দেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তারপরেই শুরু হয় জল্পনা। তবে কি আদানি গোষ্ঠী এই প্রকল্প ছেড়ে দিয়েছে? এমন পরিস্থিতিতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, তাজপুরে বন্দর নিয়ে আদানি গোষ্ঠী কোনওদিনই আগ্রহী ছিল না। শশী সেই প্রসঙ্গে বলেন, 'বিরোধীদের এই সব কথায় কান দেবেন না। ওঁরা বিষয়টাই জানেন না। না জেনে বলছেন।'

বাণিজ্য সম্মেলনে আদানি গোষ্ঠীর কেউ না আসা নিয়েও প্রশ্ন করা হয় শশী পাঁজাকে। তার উত্তরে রাজ্যের মন্ত্রী জানান, আদানি গোষ্ঠীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু তাঁদের কেউ আসেনি কেন তা তাঁর জানা নেই। তিনি বলেন, 'আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কেন কেউ ছিলেন না, তা ওঁদের জিজ্ঞাসা করতে পারেন।'

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement