Advertisement

Bangladesh: 'কাঁটাতার লাগাতেই হবে, বাংলাদেশিরা বাধা দিলে উচিত শিক্ষা দেব', বলছেন সুকদেবপুরের বাসিন্দারা

মালদার বাংলাদেশ সীমান্ত সুকদেবপুর এলাকায় কাঁটাতার লাগানো ঘিরে উত্তজেনা ছড়িয়েছিল। বাংলাদেশিদের হামলায় জখম হয়েছিলেন বিএসএফের পাশাপাশি এপার বাংলার গ্রামবাসীরাও। সেই ঘটনার পর থমথমে রয়েছে গ্রাম। গত শনিবারের ঘটনার পর সীমান্তের কাছে আর কোনও বাংলাদেশিকে দেখা যায়নি। 

সীমান্তে বাড়ানো হয়েছে নজরদারি।সীমান্তে বাড়ানো হয়েছে নজরদারি।
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • মালদা,
  • 21 Jan 2025,
  • अपडेटेड 10:38 AM IST
  • মালদার বাংলাদেশ সীমান্ত সুকদেবপুর এলাকায় কাঁটাতার লাগানো ঘিরে উত্তজেনা ছড়িয়েছিল।
  • বাংলাদেশিদের হামলায় জখম হয়েছিলেন বিএসএফের পাশাপাশি এপার বাংলার গ্রামবাসীরাও।
  • সেই ঘটনার পর থমথমে রয়েছে গ্রাম।

মালদার বাংলাদেশ সীমান্ত সুকদেবপুর এলাকায় কাঁটাতার লাগানো ঘিরে উত্তজেনা ছড়িয়েছিল। বাংলাদেশিদের হামলায় জখম হয়েছিলেন বিএসএফের পাশাপাশি এপার বাংলার গ্রামবাসীরাও। সেই ঘটনার পর থমথমে রয়েছে গ্রাম। গত শনিবারের ঘটনার পর সীমান্তের কাছে আর কোনও বাংলাদেশিকে দেখা যায়নি। 


সুকদেবপুরের বাসিন্দারা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে, কাঁটাতারের বেড়া বসাতেই হবে। বিএসএফের নজরদারিতে সিপিডব্লিউডি কাঁটাতারের কাজ করবে। বাংলাদেশি নাগরিকরা যদি বাধা দেয় তাদের উচিত শিক্ষা দেওয়া হবে বলে সরব হয়েছেন সুকদেবপুরের বাসিন্দারা। 


আহত কয়েকজন জানান, আমাদের দেশে কাঁটাতার দিতে বাধা দিচ্ছে। কাঁটাতার না থাকায় তাঁরা আমাদের ফসল কেটে নিয়ে চলে যাচ্ছেন। তাঁরা এদেশে প্রবেশ করে দুষ্কৃতীমূলক কাজ করতে চাইছেন। তাই বাংলাদেশের সীমান্তে  লোকেরা এসে বিএসএফের পাশাপাশি আমাদের পাথর হামলা করেছেন। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছি।  

ঘটনার পরদিন ওই এলাকায় যান বৈষ্ণবনগরের প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক স্বাধীন সরকার । এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। বিএসএফের সঙ্গে কথা বলেন।স্বাধীন সরকারের অভিযোগ, ওই এলাকায় কাঁটাতার না থাকায় জঙ্গি অনুপ্রবেশ হয়েছে এর আগে।বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রত্যক্ষ মদতে কালো কারবার চলে। কাঁটাতার লাগালে তা বন্ধ হয়ে যাবে। আর সেই কারণেই সীমান্তের ওপারে লোক জমা করা হচ্ছে। সীমান্তের ওপারে যে গ্রামগুলি রয়েছে তাতে এত লোক থাকে না যে পরিমাণ লোক জমা করেছিল শনিবার। বাংলাদেশি পাচারকারীরা মোটা টাকার বিনিময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে দুষ্কৃতীদের আমদানি করছে সীমান্তে। আর তারাই টার্গেট করছে ভারতীয় কৃষক ও বিএসএফকে।এবার উচিত শিক্ষা পেয়েছে। 

তাঁর আরও অভিযোগ, অনেকদিন আগে এখানে জমি অধিগ্রহণ করার জন্য রাজ্য সরকারকে বলা হয়েছিল কিন্তু তারা তা করেনি। তাই দেরি হয়ে গেল। যাই হোক দ্রুত কাঁটাতার লাগানোর কাজ শুরু হবে। 

এদিন কাঁটাতারহীন এলাকাতে বিএসএফের পাহারা তিনগুণ করে দেওয়া হয়েছে। যেখানে চারজন বিএসএফ পাহারা দিত সেখানে পাহারা দিচ্ছে দশের বেশি।পাশাপাশি আধিকারিকরা বারবার টহল দিচ্ছে।

Advertisement

সংবাদদাতাঃ মিল্টন পাল
 

Read more!
Advertisement
Advertisement