Advertisement

Hilsa: হিমঘরের ইলিশেই জামাইষষ্ঠীর প্রস্তুতি বাঙালির, দাম কেমন?

টাটকা ইলিশ নেই, হিমঘরের ইলিশেই জামাইষষ্ঠীর প্রস্তুতি বাঙালির। তাহলে কী সস্তায় মিলছে ইলিশ? না কী দাম আরও চড়া?

ইলিশ ইলিশ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 May 2022,
  • अपडेटेड 7:43 PM IST
  • টাটকা ইলিশ নেই বাজারে
  • হিমঘরের ইলিশেই জামাইষষ্ঠীর প্রস্তুতি
  • মনখারাপ বাঙালির

শিয়রে জামাইষষ্ঠী(Jamaisasthi)। কিন্তু টাটকা ইলিশ(Fresh Hilsa) কই? এ রাজ্যে দু-মাস মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা চলছে(2 month Restriction for fishing in  the sea)। ফলে বাজারে টাটকা ইলিশ নেই। জামাইষষ্ঠীতে জামাইয়ের পাতে ইলিশ তুলে দিতে না পারলে কী হয়? ইলিশ ছাড়া জামাইষষ্ঠী? এ যে ভাবনারও অতীত। অগত্যা উপায় গুদামজাত (Cold Storage)-এর পুরনো ইলিশই। বরফ থেকে বের করে আনা ইলিশেই তাই এবার পেটপুজো করতে হবে। কিন্তু তাতে আবার বাদ সাধছে দাম (High Price)। এক কেজি ওজনের ইলিশের দাম শ্বশুরের কপালে ঘাম জমিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। রাজ্যের (Fish Markets Of State) একেক বাজারে একেক রকম দাম হলেও মোটামুটি গড়ে ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে।

হিমঘরের ইলিশই পাখির চোখ

একেবারে না থাকার চেয়ে তবু তো আছে। তাই বরফে রাখা চড়া দামের ইলিশেই ভরসাতেই বসে রয়েছে বাঙালি।তাঁরা। বাজারে ইলিশ তো রয়েছে তবে ছোট। তবে জামাই ষষ্ঠীর কয়েকদিন আগে বড় ইলিশও মিলবে বলে আশ্বাস দিচ্ছেন মাছ ব্যবসায়ীরা (Fish Merchant)। জানা গিয়েছে মাছের আড়তে আপাতত বিশ্রামে আছে ইলিশকুল। সময়মতো বের হবে রসনাতৃপ্তিতে।

আরও পড়ুন

রাজ্যের সব বাজারেই এক ছবি

কলকাতা, শিলিগুড়ি(Siliguri), আসানসোল (Asansol), বর্ধমান (Burdwan), আলিপুরদুয়ার (Alipurduar), মালদা (Malda) থেকে রাজ্যের সব বাজারেই কমবেশি একই ছবি। বড় ইলিশ নেই। যথাসময়ে নামবে বাজারে। অন্যদিকে দামও মোটামুটি চড়া। কিছু ছোট ইলিশ রয়েছে ৩০০-৪০০ গ্রামের মধ্যেষ যার দাম ৪-৫শো টাকা কেজি। তবে তাতে স্বাদ নেই।

১৫ জুনের আগে ছবিটা বদলাচ্ছে না

আগামী ১৫ জুন(15 June) পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। তাই ঘোর বর্ষার আগে এবার টাটকা ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনা তেমন নেই। কোলাঘাটেও (Kolaghat) এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না রূপনারায়ণ (Rupnarayan) সহ অন্যান্য নদী থেকে যে দু-একটা ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে বটে, তার দাম আকাশছোঁয়া। তাও আবার সব জায়গায় যাচ্ছে না।

শুধু ইলিশ নেই, তা নয়, সঙ্গে অন্য মাছও কমে গিয়েছে। যদিও নদীর মাছ পাওয়া যাচ্ছে। তবে এখন পরিমাণ খানিকটা কম। বাজারে বিকোচ্ছে পুকুরে (Pond Farmed Hilsa) বা জলাশয়ে চাষ করা রুই (Rohu), কাতল(Katla), চিংড়ি (Shrimp)। তবে নিষেধাজ্ঞা শেষ হলে পরিস্থিতি বদলাবে বলে আশা মাছ ব্যবসায়ীদের। তবে তখন তো আর জামাইষষ্ঠী থাকবে না!

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement