Advertisement

Dilip Ghosh: 'কেউ ইট মারলে তো রসগোল্লা দেব না,' হঠাত্‍ BJP-র দিলীপের প্রশংসায় TMC-র হুমায়ুন

খড়গপুরে সাংসদ তহবিলের টাকায় তৈরি রাস্তার উদ্বোধন করতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিজেপি নেতা ও প্রাক্তন সাংসদ দিলীপ ঘোষ। বিক্ষোভের মুখে পড়ে মেজাজ হারান তিনি। মহিলাদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা যায় তাঁকে।

'কেউ ইট মারলে তো রসগোল্লা দেব না' দিলীপের পাশে দাঁড়ালেন TMC-র হুমায়ুন'কেউ ইট মারলে তো রসগোল্লা দেব না' দিলীপের পাশে দাঁড়ালেন TMC-র হুমায়ুন
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 26 Mar 2025,
  • अपडेटेड 10:19 AM IST
  • খড়গপুর পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তা উদ্বোধন করতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন দিলীপ ঘোষ
  • খড়গপুরের ঘটনায় দিলীপের পাশেই দাঁড়ালেন তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর

খড়গপুরে সাংসদ তহবিলের টাকায় তৈরি রাস্তার উদ্বোধন করতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিজেপি নেতা ও প্রাক্তন সাংসদ দিলীপ ঘোষ। বিক্ষোভের মুখে পড়ে মেজাজ হারান তিনি। মহিলাদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা যায় তাঁকে। যা নিয়ে বিতর্কে জড়ান প্রাক্তন সাংসদ। মহিলাদের দিলীপের হুঁশিয়ারি নিয়ে সরব হয়েছিল তৃণমূল। কিন্তু এ দিন শাসক দলেরই বিধায়ক হুমায়ুন কবীর তাঁর পাশে দাঁড়ালেন। একই পরিস্থিতিতে পড়লে দিলীপের মতোই তিনিও একই কাজ করতেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

একটি সংবাদমাধ্যমকে মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেছেন, 'দিলীপ ঘোষের বক্তব্যকে সমর্থন করি। সাংসদ তহবিলের টাকায় রাস্তা উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। তাতে বাধা দেওয়ার কী ছিল? তিনি যা করেছেন, ঠিক করেছেন। আমি থাকলেও একই কাজ করতাম। কেউ ইট মারলে আমি তো রসগোল্লা দেব না।'

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে খড়গপুর আসন থেকে জমিতেছিলেন দিলীপ ঘোষ। যদিও ২০২৪ সালে তাঁকে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনে প্রার্থী করে বিজেপি। খড়গপুরে আসনে দাঁড় করানো হয় অগ্নিমিত্রা পালকে। সেই ইস্যুতেও দিলীপের পাশে দাঁড়িয়েছেন হুমায়ুন। তিনি বলেন, 'দিলীপদার বক্তব্যকে আমি সমর্থন করি। ২০১৫ সালের আগে দিলীপ ঘোষ নামে কেউ বিজেপির রাজ্য সভাপতি হবেন তা কেউ ভাবতে পারেনি। দিলীপদাকে কেউ চিনতেনও না। পরিচিতিই ছিল না। ঝাড়গ্রামের বাসিন্দা মনে হয়। ২০১৫ সালে রাজ্য সভাপতি হওয়ার পর ২০১৬ সালে খড়গপুরে দাঁড়িয়ে বিধায়ক হয়েছেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ১৮টি আসন এনে দিয়েছেন। ২০২১ সালে বিজেপি ৭৭ আসন পেয়েছে। কিন্তু, ওই ভদ্রলোককে তাঁর দলের মধ্যেই এই শুভেন্দুর মতো লোকরা জেতা সিট থেকে সরিয়ে বর্ধমানে পাঠিয়ে দিলেন। তাতে মেজাজ কী করে ঠিক থাকে বলুন? যে মহিলাকে দাঁড় করালেন তিনিও হারলেন। দিলীপদাকে তো এটা করতেই হবে। এর আগেও দিলীপদাকে অনেক লাঞ্ছনা, গো ব্যাক দিলীপ ঘোষ, তাঁর গাড়ি ঘেরাও করে অনেক হেনস্থা করা হয়েছে। আমি হলেও এটা করতাম।'

Advertisement

আরও পড়ুন

তবে হুমায়ুন কবীরের পাশে দাঁড়ানোকে ততটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না খোদ দিলীপই। তিনি বলেন, 'দিলীপ ঘোষ একাই আছে, দলের সঙ্গে আছি। আমার সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কারও সার্টিফিকেট আমার দরকার নেই।'

Read more!
Advertisement
Advertisement