Advertisement

পুকুরে ফোন ফেলেছিলেন, এবার বালিঘাট দুর্নীতিতে অভিযুক্ত TMC-র জীবনকৃষ্ণ

পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে নতুন করে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিশেষভাবে সক্ষম এক যুবকের অভিযোগ, বালিঘাট পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে বিধায়ক তাঁর থেকে টাকা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ না করেই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করছেন তিনি।

Jiban Krishna SahaJiban Krishna Saha
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Dec 2024,
  • अपडेटेड 6:00 PM IST
  • পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে নতুন করে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে।
  • বিশেষভাবে সক্ষম এক যুবকের অভিযোগ, বালিঘাট পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে বিধায়ক তাঁর থেকে টাকা নিয়েছিলেন।

পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে নতুন করে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিশেষভাবে সক্ষম এক যুবকের অভিযোগ, বালিঘাট পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে বিধায়ক তাঁর থেকে টাকা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ না করেই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করছেন তিনি।

অভিযোগের বিবরণ
মুর্শিদাবাদের বড়ঞা থানার বেলগ্রামের বাসিন্দা মহম্মদ সালাউদ্দিন সেখ অভিযোগ করেন, ২০২২ সালে জীবনকৃষ্ণ সাহা তাঁকে একটি বালিঘাট পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা নেন। তবে পরে বিধায়ক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলে যাওয়ায় সেই কাজ সম্পন্ন করতে পারেননি। বর্তমানে জামিনে মুক্তি পেলেও টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করছেন বিধায়ক। হতাশ হয়ে সালাউদ্দিন বড়ঞা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

বিধায়কের প্রতিক্রিয়া
এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক চক্রান্ত বলে দাবি করেছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। এমন কোনো লেনদেনের ঘটনা ঘটেনি।” তৃণমূল শিবিরও এই অভিযোগকে বিরোধী পক্ষের কুৎসা বলে উড়িয়ে দিয়েছে।

পূর্ববর্তী বিতর্ক
জীবনকৃষ্ণ সাহা এর আগেও বিতর্কে জড়িয়েছেন। ২০২২ সালে ইডির তল্লাশির সময় নিজের মোবাইল পুকুরে ফেলে দেওয়ার ঘটনা স্মরণীয়। সেই মোবাইল উদ্ধার করতে পুকুরের জল পর্যন্ত মেশিন দিয়ে তোলা হয়েছিল।

রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া
বিরোধী দল বিজেপি এবং সিপিএম বিধায়ক সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, “তৃণমূল সরকারের আমলে দুর্নীতি বেড়েই চলেছে। দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে লাগাতার দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করছে, তৃণমূল প্রশাসন জনবিরোধী।”


 

Read more!
Advertisement
Advertisement