Advertisement

MP Saugata Roy: TMC vs TMC জমজমাট! 'কল্যাণকে চিফ হুইপ থেকে সরানো হোক,' এবার পাল্টা সৌগত

তৃণমূলের দুই সাংসদের সঙ্গে সংঘাতের জল গড়াল বরিষ্ঠ নেতা তথা সাংসদ সৌগত রায় পর্যন্ত। রাজনীতি ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকি দেন সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌগত রায়কে নারদের টাকা 'চোর' বলেও মন্তব্য করেন। তাঁর চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। এর উত্তরে কী বলেন সাংসদ সৌগত?

সৌগত রায়-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়সৌগত রায়-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 08 Apr 2025,
  • अपडेटेड 3:37 PM IST

তৃণমূলের দুই সাংসদের সঙ্গে সংঘাতের জল গড়াল বরিষ্ঠ নেতা তথা সাংসদ সৌগত রায় পর্যন্ত। রাজনীতি ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকি দেন সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সৌগত রায়কে নারদের টাকা 'চোর' বলেও মন্তব্য করেন। তাঁর চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। এর উত্তরে কী বলেন সাংসদ সৌগত?

এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দমদমের সাংসদ বলেন, "আমার কল্যাণের থেকে সার্টিফিকেট নেওয়ার দরকার নেই। অনেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন। ও সুনাম নিয়ে থাকুক। আমি মনে করি কল্যাণকে চিফ হুইপ থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। সাংসদে ও ইচ্ছে করে বলতে দেয় না, অনেককেই বলতে দেয় না। তৃণমূলের একজনকেও পাওয়া যাবে না যে কল্যাণের পক্ষে। ওঁর কোনও ভারসাম্য নেই। ওঁর নাকি মেন্টাল কমপ্লেক্স আছে। যেদিন গালাগাল দিল প্লেনে আমার পাশে বসেই ফিরেছে। ওকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিদ্ধান্ত নিক। সবাই চেয়েছিল দলনেত্রীকে জানানো হোক। যথেষ্ট সমস্যা আছে।"

সাংবাদিকদের সামনে কল্যাণের খুল্লম-খুল্লা অভিযোগ নিয়ে ক্ষুব্ধ সৌগত। সংসদে কী ঘটেছিল সে প্রসঙ্গে সৌগত পাল্টা বলেন, "ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি না যে অভ্যন্তরীণ তথ্য ফাঁস হওয়া উচিত। এতে আমাদের কর্মীদের কষ্ট হয়.. এটা অসম্মানজনক। এই ঝগড়ার সময় আমি সেখানে ছিলাম না.. আমি বিজয় চকে ছিলাম।  আমি দেখলাম মহুয়া সংসদে কাঁদছে... কল্যাণের আচরণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে যাচ্ছিল.. অনেক সাংসদ বলেছেন কল্যাণের আচরণ সহ্য করা যাবে না, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলা উচিত।"

এদিনের কিছু ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে আনেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তাতে দেখা যায় তৃণমূলের দুই সাংসদের উদ্দেশ্যে কিছু বলছেন কল্যাণ।  ৪ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে নির্বাচন কমিশনের সদর দফতরে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার সময় এই কীর্তি আজাদ ও কল্যাণের মধ্যে প্রকাশ্যে বিতর্ক হয়। ​এরপর ওয়াকফ নিয়ে সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে বলতে না দেওয়ায় তিনিও কল্যাণের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বলে জানা যায়।

Advertisement

সূত্রের খবর, কীর্তি আজাদ কিছু মহিলা সাংসদের স্বাক্ষর নিয়ে সংসদে এই মিষ্টির দোকান খোলার আবেদন করেছিলেন, যা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধিতা করেন। এর ফলে, দলের অভ্যন্তরে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় এবং বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নজরে আসে। ​

Read more!
Advertisement
Advertisement