Advertisement

WB Budget 2025: এবার স্মার্টফোন পাবেন রাজ্যের এই কর্মীরাও, বাজেটে বড় ঘোষণা

২০২৫ সালের পশ্চিমবঙ্গের বাজেটে আশাকর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি জানান, ৭০ হাজার আশাকর্মী ও এক লক্ষেরও বেশি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। এই প্রকল্পের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

এবার স্মার্টফোন পাবেন রাজ্যের এই কর্মীরাও, বাজেটে ২০০ কোটি বরাদ্দ করল রাজ্য সরকার।-ফাইল ছবিএবার স্মার্টফোন পাবেন রাজ্যের এই কর্মীরাও, বাজেটে ২০০ কোটি বরাদ্দ করল রাজ্য সরকার।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Feb 2025,
  • अपडेटेड 6:26 PM IST
  • ২০২৫ সালের পশ্চিমবঙ্গের বাজেটে আশাকর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
  • তিনি জানান, ৭০ হাজার আশাকর্মী ও এক লক্ষেরও বেশি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে স্মার্টফোন দেওয়া হবে।

২০২৫ সালের পশ্চিমবঙ্গের বাজেটে আশাকর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি জানান, ৭০ হাজার আশাকর্মী ও এক লক্ষেরও বেশি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। এই প্রকল্পের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ডিজিটাল সংযোগ
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা জনস্বাস্থ্য পরিকাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। তাঁরা গর্ভবতী মা, নবজাতক ও শিশুদের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাঁদের কাজকে আরও সহজ ও আধুনিক করতে রাজ্য সরকার স্মার্টফোন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন
গত জানুয়ারিতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশাকর্মীদের জন্য ‘উপহার’ ঘোষণা করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুদান না থাকায় রাজ্য সরকারকেই পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। সেই সময়ই তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে আশাকর্মী ও আইসিডিএস কর্মীদের স্মার্টফোন দেওয়া হবে। এবারের বাজেটেই সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন করা হলো।

কবে মিলবে স্মার্টফোন? 
সরকার জানিয়েছে, এই প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যেই টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। রাজ্য বাজেট পাস হওয়ার পরপরই এই স্মার্টফোন বিতরণের কাজ শুরু হবে।

স্মার্টফোনের সুবিধা 
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করা যাবে।
আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের কাজ আরও সহজ ও প্রযুক্তিনির্ভর হবে।
সুবিধাভোগীদের তথ্য দ্রুত আপডেট করা সম্ভব হবে।
রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবার স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বাড়বে।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement